শিরোনাম
◈ প্রস্তাবিত আচরণবিধি: নির্বাচনী প্রচারে নতুন কড়াকড়ি, বিদেশে সভা-সমাবেশ ও পোস্টার নিষিদ্ধ ◈ ভারত ভেঙে ছোট ছোট দেশ গঠনের প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার অর্থনীতিবিদের ◈ আরও ৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র ◈ ডাকসুতে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন ◈ পুলিশের নজর বিশেষ সাড়ে ৩ ঘন্টায়, কি হতে চলেছে ঢাকায়? (ভিডিও) ◈ ২০১৪ সালে বাংলাদেশের নির্বাচনে কৌশলগত ভুল করেছিল ভারত: প্রফেসর শ্রী রাধা দত্ত (ভিডিও) ◈ হকি বিশ্বকাপের বাছাই প‌র্বে খেলার সম্ভাবনা জাগা‌লো বাংলাদেশ ◈ তালা দিবা, হাতাহাতি করবা তোমরা আর ইলেকশন আমাকে করে দিতে হবে: রাবি ভিসির ক্ষোভ (ভিডিও) ◈ জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবি ও আসন্ন নির্বাচনী রাজনীতি‌তে কোন সমীকরণ কাজ কর‌ছে ◈ পর্যাপ্ত প্রমাণ মেলেনি, ধর্ষণের অভিযোগ থেকে মুক্ত পা‌কিস্তা‌নের ক্রিকেটার হায়দার আ‌লি 

প্রকাশিত : ১৯ জুন, ২০২৫, ১০:৪৭ রাত
আপডেট : ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের অর্থ বৃদ্ধিতে চমক, তদন্ত দাবি অর্থ বিশেষজ্ঞদের

ইউরোপের দেশ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে জমা থাকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। যেখানে জমা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ৩৩ গুণের বেশি।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে ২০২৪ সালে তাদের দেশের ব্যাংকগুলোর দায় ও সম্পদের পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।

প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সাল শেষে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশের নামে পাওনা রয়েছে ৫৯ কোটি ৮২ লাখ সুইস ফ্রাঁ বা ৫৮৯৫৪৪ মিলিয়ন ফ্রাঁ। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ফ্রাঁ ১৫০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা। ২০২৩ সাল শেষে যার পরিমাণ মাত্র ছিল ১৭৭১৩ মিলিয়ন ফ্রাঁ। এ হিসাবে জমা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ৩৩ গুণের বেশি।

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে দায়ের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, আমনাতকারীদের পাওনা এবং পুঁজিবাজারে বাংলাদেশের নামে বিনিয়োগের অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশের বেশি বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, যা বাণিজ্যকেন্দ্রিক অর্থ বলে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

অভিযোগ আছে, সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে থাকা অর্থের একটি অংশ পাচার করা সম্পদ হতে পারে। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। গত কয়েক বছর ধরে সুইজারল্যান্ড বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান প্রকাশ করছে।

জানা গেছে, অর্থপাচার নিয়ে বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বা বিএফআইইউ সুইজারল্যান্ডের এফআইইউর সঙ্গে কয়েক দফা যোগাযোগও করেছিল। কিন্তু ব্যক্তির তালিকা সম্বলিত কোনো তথ্য তারা দেয়নি।

সুইজারল্যান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, অবৈধভাবে কেউ অর্থ নিয়ে গেছে এমন প্রমাণ সরবরাহ করলে তারা তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে পারে। বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি নিজের বদলে অন্য দেশের নামে অর্থ গচ্ছিত রাখে তাহলে তা সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে থাকা পরিসংখ্যানের মধ্যে আসেনি।

একইভাবে সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা মূল্যবান শিল্পকর্ম, স্বর্ণ বা দুর্লভ সামগ্রীর আর্থিক মূল্যমান হিসাব করে এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অনেক দেশের নাগরিকই মূল্যবান সামগ্রী সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের ভল্টে রেখে থাকেন। উৎস: জাগোনিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়