শিরোনাম
◈ বিদ্যুৎ আমদানিতে আদানির ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক ◈ হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন ◈ আবারও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে গোলাগুলি ◈ আজ গভীর রা‌তে বা‌র্সেলোনা ও ইন্টার মিলান মু‌খোমু‌খি ◈ প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বড় সুখবর দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদনকারীদের জন্য ◈ টি-টোয়েন্টি সি‌রিজ খেল‌তে পাকিস্তানে যাচ্ছে বাংলাদেশ ◈ আমার স্বামী চায় আমি খোলামেলা জামা পরি: মডেল পিয়া বিপাশা ◈ বিচারকাজে বাধা ও হুমকি: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ ◈ ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ঘর হস্তান্তর: সেনাবাহিনীর দক্ষতায় অর্ধেক খরচে সফল বাস্তবায়ন

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০৮ রাত
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্যামসাংয়ের ২২ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ কেন ভিয়েতনাম চলে গিয়েছিল? (ভিডিও)

বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড (বিডা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেছেন, ২০১২ সালে স্যামসাং বাংলাদেশের একটি প্রজেক্টে ২২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে এসেছিল। কিন্তু তৎকালীন ক্ষমতাসীন (আওয়ামী লীগ) সরকারের অসহযোগিতার কারণে তারা সেই বিনিয়োগটি ভিয়েতনামে স্থানান্তর করে।

তিনি বিডার চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর পর কোরিয়ান ইপিজেড-এর চেয়ারম্যান তার সঙ্গে দেখা করতে এসে স্যামসাংয়ের বিনিয়োগ ফেরত যাওয়ার ঘটনাটি বলেছিলেন বলে জানান।

সোমবার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে চার দিনব্যাপী বিজনেস সামিট-২০২৫ এর প্রথম দিনে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংকালে তিনি এ কাহিনী তুলে ধরেন।

কোরিয়ান ইপিজেড চেয়ারম্যানের কাছ থেকে শোনা সেই ঘটনা তুলে ধরে আশিক চৌধুরী বলেন, ২০১২-১৩ সালের দিকে তিনি স্যামস্যাং কোম্পানির ২২ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগের জন্য নিয়ে এসেছিলেন। জমি সংক্রান্ত জটিলতার (মিউটেশন) সমাধানের জন্য স্যামসাং তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের কাছে গিয়েছিল। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জমির কাগজপত্র ঠিক করে না দেওয়ায় বিনিয়োগ ভিয়েতনামের স্থানান্তর করে।

আশিক চৌধুরী বলেন, এমন অনেক ঘটনা রয়েছে। অনেকেই বিনিয়োগ করতে এসেছিলেন কিন্তু উপযুক্ত পরিবেশ না পেয়ে ফিরে গিয়েছেন।

ইপিজেডের চেয়ারম্যান আলাপ প্রসঙ্গে তাকে বলেছিলেন, জমির কাগজপত্র ঠিক করে দিলে তিনি এখনো বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আসতে পারবেন। এ কথা শোনার পর আশিক চৌধুরী বিডার কয়েকজন ও সংশ্লিষ্ট অন্য কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে প্রজেক্ট অ্যাম্বাসেডর টিম নামে একটি টিম গঠিত হয়েছিল।

ওই টিম কাজ করে মাত্র দুই মাসের মধ্যে সেই সমস্যার সমাধান করে দেয়। জমি সংক্রান্ত জটিলতা কেটে যাওয়ায় নতুন করে বিনিয়োগের আশাবাদ ব্যক্ত করেন আশিক চৌধুরী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়