মাসুদ আলম: [২] মঙ্গলবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও কেরাণীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ওইসব নামের কিশোর গ্যাং গ্রুপের ৫০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১০।
[৩] গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- হ্যাঁচকা টান গ্রুপের মো. শাহাদাত হোসেন, টপবাজ গ্রুপেটর গোলাম রাব্বি, বয়েজ হাই ভোল্টেজ গ্রুপের মো. সাইফুল ইসলাম, দে-দৌড় গ্রুপের মাইদুল ইসলাম, মো. রাজিব হাওলাদার, শাওন দাস, মো. আশরাফুল, মো. ইভান, মো. তাইজুল ইসলাম, মো. আলম হোসেন, মো. সুজাল হোসাইন রিমন, মো. রতন, মো. জুয়েল, মো. রায়হান খাঁন, অদিত খান লিমন, ইমরান মোল্লা, নাঈম, হাসান, শাহজাহান, আল আমিন, সিরাজুল ইসলাম, মহসিন, রাজা, খলিলুর রহমান মিলন, আবু বক্কর সিদ্দিক, মৃদুল, গ্যাংস্টার প্যারাডাইস গ্রুপের ইউসুফ ও রাশেদুল হাসান সাঞ্জু।
[৪] ইব্রাহীম, হাবিব আহম্মেদ হিরা, সজিব, আবির হোসেন, শাকিব সিকদার, হৃদয়, শান্ত, সাব্বির হোসেন সিয়াম, শাহিন, ইমরান হোসেন রিফাত, সজীব, ফেরদৌস, রাসেল, আরজু, শাকিল, সাগর, আলামিন, বিল্লাল হোসেন, রুমান মিয়া, রাসেল সর্দার, বিপ্লব হোসেন ও মো. আসিফ।
[৫] এসময় তাদের কাছ থেকে চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মারামারি ও হত্যাচেষ্টাসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত ১১টি লাঠি, ১৭টি চাকু, ৫টি ছোরা, একটি সুইচ গিয়ার চাকু, একটি ছুরি, একটি চাপাতি, একটি চাইনিজ কুড়াল ও একটি ইলেকট্রিক শক দেওয়ার মেশিন উদ্ধার করা হয়।
[৬] র্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি ফরিদ উদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা যাত্রাবাড়ী, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, অপহরণ, ধর্ষণ, হত্যাচেষ্টা এবং পাড়া-মহল্লায় আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছিল।
[৭] তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে কিশোর গ্যাং কালচার সারাদেশে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। নানান অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে কিশোররা জড়িয়ে পড়ছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
এমএ/আইকে/এসবি২