জুয়েল নাগ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম): [২] নিহত জিয়াউল হাসান জিয়াউল উপজেলার মিঠানলা ইউনিয়নের হাদিমুছা এলাকার মো. আলমগীর হোসেনের ছেলে।
[৩] বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় হাদিমুছা এলাকার রাজাপুর নতুন রাস্তা এলাকায় এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
[৪] মিরসরাই থানা পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, জিয়াউল হাসান রাজনীতির পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে মাটি, ইট ও বালু সরবরাহের কাজ করতেন।
[৫] স্থানীয় দারোগারহাট বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিলেন নিহত জিয়াউল হাসান। এক পর্যায়ে বাড়ির পাশের নতুন রাস্তার মাথা এলাকায় এলে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করা নিয়ে স্থানীয় অন্য ছাত্রলীগ কর্মীদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কুপিয়ে ও বুকে চুরিকাঘাত করলে গুরতর আহত হয় জিয়াউল।
[৬] স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
[৭] নিহত জিয়াউল হাসানের বাবা মো. আলমগীর বলেন, স্থানীয় মো. ইউনুস, ওমর ফারুক, মজনু ও রিফাত হোসেন আমার ছেলের খুনের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত।
[৮] মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ফাহিম জালাল বলেন, বুধবার রাত ১১টার দিকে মৃত অবস্থায় এক যুবককে হাসপাতালে আনা হয়। তার বাম পা হাঁটুর নিচে বিচ্ছিন্ন ছিলো আর বুকের বামপাশে গভীর ক্ষত ছিলো।
[৯] মিরসরাই থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) দীপ্তেশ রায় জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ড তদন্ত করা হচ্ছে। সম্পাদনা: মোরাদ হাসান
প্রতিনিধি/এমএইচ/এইচএ
আপনার মতামত লিখুন :