শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ আন্দোলনের পর এনসিপি-জামায়াত বিভক্তি: শাহবাগে জাতীয় সংগীত ও বিতর্কিত স্লোগান ঘিরে তুমুল বিতণ্ডা ◈ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ◈ আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছসহ নৌকা আটক ◈ ঢাকার মূল সড়কে রিকশা চলবে না: অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান ◈ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলল ভারত  ◈ জাতীয় স্বার্থের বাইরে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না : আশিক চৌধুরী ◈ স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা, বিষয়টিকে বিব্রতকর বলে মন্তব্য করেছেন পার্থ! (ভিডিও) ◈ যে কারণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে বিভক্ত করা হলো ◈ কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসী পরিবারের ওপর হামলা ও গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন ◈ অর্থনীতিতে স্বস্তির বার্তা : জুনে আইএমএফ-এর ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৭ দুপুর
আপডেট : ২৭ মার্চ, ২০২৩, ০৪:০৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দখল করা জমি উদ্ধার, গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ 

দখল করা জমি উদ্ধার, গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ 

বরুন কুমার বাড়ৈ, আগৈলঝাড়া (বরিশাল) : জেলার আগৈলঝাড়ায় অবৈধভাবে দখল করা প্রায় কোটি টাকার খাস জমি উদ্ধার করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মান করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন।

স্বাধীনতার পর থেকে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি ৫৮ শতাংশ সরকারী খাস জমি দখল করে আসছিলেন। তবে বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন গৃহহীনদের জন্য খাস জমি খোঁজ করতে গিয়ে বেদখল হওয়া জায়গার খবর পায়।

সম্প্রতি তিনি গৈলা ইউনিয়নের টেমার মৌজার বিএস ১১ নম্বর দাগের ১নং খাস খতিয়ানের ৫৮ শতাংশ নাল জমি প্রভাবশালী দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করেন। 

জায়গাটি স্থানীয় প্রভাবশালী মুহিদ ইসলাম বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে দীর্ঘদিন নিজেদের দখলে রেখেছিলেন। খাস খতিয়ানের এই জমিটির বর্তমান মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। এই জমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন সরকারের পক্ষে দখল নিয়ে ৪র্থ ধাপে গৃহহীনদের জন্য ২৫টি ঘর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। 

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন জানান, উপজেলায় প্রথম ধাপে ৩৬টি, দ্বিতীয় ধাপে ১৫টি, তৃতীয় ধাপে ৯৬টি এবং চতুর্থ ধাপে ৭৫টি মোট ২২২টি গৃহহীনদের ঘর নির্মান করা হচ্ছে। তবে দখলকৃত সরকারী খাস জমি উদ্ধারে বেগ পেতে হয়েছে। খাস জমি উদ্ধারের পরেও ঘর নির্মানের সময় অবৈধ দখলদাররা কয়েক দফা বাঁধা দিয়েছিল। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেনের সহযোগিতায় এই জমি দখল মুক্ত করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মানের কাজ চলছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, চতুর্থ ধাপের ঘর নির্মানের জন্য জমি খোঁজ করতে গিয়ে বেদখল হওয়া সরকারী ৫৮ শতাংশ খাস জমি উদ্ধার করে গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মানের উপযোগী করে ২৫টি ঘর নির্মানের কাজ চলছে।

তিনি আরও জানান, কোথাও খাস জমি বেদখল হয়ে থাকলে তা উদ্ধার করা হবে।

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়