শিরোনাম
◈ এনসিপির সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ৭১-ইস্যুকে ‘ডিল’ করা উচিত: এনসিপি ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ৩ দলের বৈঠক, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে জোর ◈ টেকনাফে বাংলাদেশি ১২ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি ◈ রাখাইনে তুমুল যুদ্ধ, ১৪টি শহর বিদ্রোহীদের দখলে, নজর রাখছে চীন ও ভারত ◈ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে: সালাহ উদ্দিন আহমদ ◈ খালেদা জিয়ার সঙ্গে রোববার সন্ধ্যায় বৈঠক করবেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ◈ যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা কার্নির ◈ আমাদের উপদেষ্টা যারা দায়িত্ব পালন করছেন, এখন অনেক ক্ষেত্রেই তারা অসহায়: মির্জা ফখরুল ◈ পরাজ‌য়ে শুরু, পরাজয় দি‌য়ে শেষ বাংলা‌দেশ দ‌লের টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট

প্রকাশিত : ২৩ আগস্ট, ২০২৫, ০৫:১৩ বিকাল
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০২৫, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাগেরহাটে চা দোকানির নামে ৩ লাখ টাকার ভুতুরে বিদ্যুৎ বিল!

এস. এম সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট : বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় অপূর্ব কুন্ডু নামে এক চা দোকানির এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩ লাখ ১ হাজার ৭৪৬ টাকা। ছোট ব্যবসার এ দোকানে মাত্র দুটি বাল্ব, একটি ফ্যান ও একটি ফ্রিজ থাকলেও অবিশ্বাস্য এ বিল হাতে পেয়ে হতবাক হয়ে পড়েন দোকানি ও তার পরিবার।

অপূর্ব কুন্ডুর মা তপতী রানী কুন্ডু দোকানটি পরিচালনা করেন ছেলের সঙ্গে। নিয়মিত মাসে ২৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল দিতেন তারা। গত মাসেও অতিরিক্ত বিল এসেছিল ১ হাজার ৮৭৬ টাকা, পরে সেটি সংশোধন করে ৩১৬ টাকায় নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু এবার বিল হাতে পেয়ে তারা দিশেহারা হয়ে পড়েন। বিষয়টি জানাজানি হলে বৃহস্পতিবার রাতে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মীরা বিলটি তুলে নেন। পরে সংশোধন করে ৩১০ টাকার বিল দেওয়া হয়।

শুধু অপূর্ব কুন্ডুই নন, লখপুর বাজার এলাকার আরও অনেক গ্রাহকের নামেও বারবার এমন ভুতুরে বিল আসছে। গ্রাহকদের দাবি, মিটার না দেখে দায়িত্বহীনভাবে বিল তৈরি করার কারণেই এই ভোগান্তি হচ্ছে। ফলে মানুষকে বারবার অফিসে গিয়ে হয়রানি পোহাতে হচ্ছে।

ফকিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উপ-মহা ব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আনন্দ কুমার কুন্ডু বলেন, "বিলিং সহকারীর ভুলে এ ঘটনা ঘটেছে। বিলটি সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করা হয়েছে এবং ভুক্তভোগী দোকানিকে ৩১০ টাকার সঠিক বিল দেওয়া হয়েছে। সহকারীকে শোকজ করা হয়েছে।"

এমন ভুতুরে বিল এর আগে আরও ঘটেছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার বৈটপুর গ্রামে এক চা দোকানির নামে বিল এসেছিল ১৩ লাখ ৮৭ হাজার ১৯৭ টাকা, যেখানে প্রকৃত বিল ছিল মাত্র ১৬২ টাকা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়