শিরোনাম
◈ ডলারের দাম কম ব্যাংকে, বাড়তি খোলা বাজারে ◈ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাসফিল্ডগুলোর উৎপাদন ◈ অবশেষে পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ◈ ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক অর্থ উপার্জন করলেও তা বুমেরাং হবে ◈ আওয়ামীলীগ সরকারের আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি ◈ ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ◈ এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত: বিএনপি ◈ বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘সাস্টেইনেবিলিটি রেটিং ২০২৪’: টেকসই প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পেল ১০ ব্যাংক ও ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ◈ 'চেয়েছিলাম ডেমেক্রোসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্রেসি, কিন্তু কেন'- প্রশ্ন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদের (ভিডিও) ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত : ১১ জুলাই, ২০২৫, ১২:২৪ রাত
আপডেট : ১৬ জুলাই, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যে কারণে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে খারাপ হলো এসএসসি’র ফলাফল

শাহাজাদা এমরান, কুমিল্লা: ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে এবারের ফলাফলে লক্ষ্যণীয়ভাবে ভরাডুবি ঘটেছে। গত বছরের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা দুটোতেই খারাপ করেছে। এছাড়া শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও  হ্রাস পেয়েছে।

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের বরাত দিয়ে জানা যায়, এ বছর গড় পাসের হার দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬৩.৬০ শতাংশে, যা গত বছরের তুলনায় (৭৯.২৩ ) ১৫.৬৩ শতাংশ  কম।এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৯০২ জন শিক্ষার্থী।  যেখানে গত বছর ছিল ১২ হাজার ১০০ জন। শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ছিল গত বছর ৯৮টি, এবার নেমে এসেছে মাত্র ২২টিতে।

এবারের এস এস সি পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ডের খারাপ ফলাফল সম্পর্কে জানতে চাইলে  বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোঃ শামছুল ইসলাম বলেন, করোনাকালের পাঠদান ঘাটতি, নতুন প্রশ্ন কাঠামোর পরিবর্তন এবং অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দুর্বল প্রস্তুতি এর জন্য দায়ী। তিনি বলেন, “শিক্ষার্থীরা এখনও পুরোপুরি বইমুখী হতে পারেনি।

এ প্রসঙ্গে কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাফিজ বলেন, “আমাদের বিদ্যালয়ের ফল ভালো হলেও পুরো বোর্ডের ছবি উদ্বেগজনক। নতুন প্রশ্নপত্র কাঠামো ও পাঠ্যপুস্তক নিয়ে শিক্ষার্থীরা সঠিক প্রস্তুতি নিতে পারেনি। অনেকে ক্লাসেও নিয়মিত ছিল না।”

কুমিল্লা নবাব  ফয়জুন্নেসা সরকারি  বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা আক্তার বলেন, “মেয়েদের ফল তুলনামূলক ভালো হলেও সামগ্রিকভাবে প্রস্তুতির ঘাটতি এবং অভ্যাসের অভাব রয়েছে। অভিভাবকরাও যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছেন না। এ বিষয়ে দ্রুত পরিবর্তন জরুরি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়