শিরোনাম
◈ ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট ◈ ভোলায় স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ: প্রধান আসামিসহ তিনজন গ্রেপ্তার, অভিযুক্ত নেতারা দল থেকে বহিষ্কৃত ◈ মুরাদনগরে মাদককারবারির অভিযোগে তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, একজন গুরুতর আহত ◈ গণঅভ্যুত্থান সরকারের কেউ কেউ ‘লুটপাট’ করে বেহুঁশ হওয়ার দশা: ইশরাক হোসেন ◈ যে কারণে পিআর পদ্ধতি চায় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন ◈ ‘মেগাস্টার’ শব্দকাণ্ডে বিতর্ক: “আমি মানুষটা ছোট, অন্যকে ছোট করব কীভাবে” — জাহিদ হাসান ◈ এবার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন শিল্পকলার চারুকলা পরিচালক ◈ কেশবপুর পৌরসভার  সাবেক মেয়র রফিকুল গ্রেফতার ◈ বেনাপোল কাস্টমসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১৬ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় ◈ পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এবছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

প্রকাশিত : ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ০২:১৩ রাত
আপডেট : ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১, ০২:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ই-মেইল মেসেঞ্জারের সালামের জবাব দেওয়া কি জরুরি?

ধর্ম ডেস্ক: প্রযুক্তিনির্ভরতার এ যুগে জরুরি প্রায় অনেক কাজেই নিয়মিত ই-মেইল বা মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে হয়। একই দিনে একজন ব্যক্তির সঙ্গে একাধিকবারও যোগাযোগ করতে হয়।

লিখিত আলাপচারিতায় সালাম দেওয়া ও সালামের জবাবের ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান কী- অনেকেই প্রশ্নের সম্মুখীন হন।

ই-মেইল বা মেসেঞ্জারে যদি কেউ সালাম লিখে পাঠায় তা হলে আমি উত্তর মনে মনে দেব, নাকি আমাকে সালামের উত্তর লিখে পাঠাতে হবে? এক্ষেত্রে ফুকাহায়ে কেরামের বক্তব্য হচ্ছে, লিখিত সালামের জবাব লিখেও দেওয়া যায় আবার মুখে উচ্চারণ করেও দেওয়া যায়।

সুতরাং ই-মেইল বা মেসেঞ্জার যা-ই হোক বা অন্য কোনো মাধ্যম হোক, কেউ সালাম দিলে তার জবাব চাইলে লিখেও পাঠানো যাবে অথবা নিজে নিজে মুখে জবাব দিলেও হবে। এক্ষেত্রে মৌখিক জবাব তাকে শুনিয়ে দেওয়া জরুরি নয় এবং সালামের জবাবের জন্য তাকে পাল্টা উত্তর লেখা কিংবা ফোন করে জানানো কোনোটিই জরুরি নয়। বরং একাকী মুখে জবাব দিয়ে দিলেই হবে। (ফয়যুল কাদির :৪/৩১; রদ্দুল মুহতার : ৬/৪১৫)

সূত্র: ইসলামের আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়