শিরোনাম
◈ ভুয়া জুলাই শহীদ-যোদ্ধাদের নাম তালিকা থেকে বাদ, জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় ◈ কুয়াকাটা সৈকত থেকে আবারও অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার ◈ আদমদীঘিতে ভাঙা রেললাইনে কম্বল গুঁজে ১৮ ঘন্টা ট্রেন চলাচল ◈ জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে সব ধর্মের মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে

প্রকাশিত : ২৪ নভেম্বর, ২০২১, ০৯:১০ রাত
আপডেট : ২৪ নভেম্বর, ২০২১, ০৯:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘গানের শব্দে’ ৬৩ মুরগির মৃত্যু

সাজিয়া আক্তার: ভারতের ওডিশা রাজ্যে ৬৩টি মুরগির মৃত্যুর খবর এখন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম। গত রোববার মধ্যরাতে পূর্বাঞ্চলীয় এই রাজ্যে একটি পোলট্রি খামারে মুরগিগুলো মারা যায়। কিন্তু কেন এই মৃত্যু নিয়ে এত আলোচনা। প্রথম আলো

বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, ওই সময় সেখানে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিল। এ উপলক্ষে তারা উচ্চ শব্দে গান, আতশবাজি ও নৃত্যের সঙ্গে সঙ্গে ব্যান্ড পার্টির আয়োজন করে। আর এতেই মুরগিগুলো মারা গেছে বলে অভিযোগ করেছেন খামারটির মালিক রণজিৎ কুমার পারিদা। পারিদাকে এক পশুচিকিৎসক বলেছেন, মুরগিগুলোর হৃদ্‌যন্ত্র বন্ধ হয়ে মারা গেছে।

রণজিৎ কুমার পারিদা মুরগিগুলোর জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়েছেন বিয়ের আয়োজকপক্ষের কাছে। কিন্তু তারা তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে পারিদা এ নিয়ে থানা-পুলিশে রীতিমতো অভিযোগও করেন।

পারিদা বলেন, ঘটনার সময় মুরগিগুলো আতঙ্কিত হয়ে পড়ায় তিনি ব্যান্ড অপারেটরকে শব্দের মাত্রা কমানোর অনুরোধ করেন। কিন্তু তারা তাতে কান দেয়নি। উল্টো তাঁর সঙ্গে আয়োজকপক্ষের লোকজন উত্তেজিত হয়ে কথা বলেন।

এ বিষয়ে প্রাণী গবেষক অধ্যাপক সূর্যকান্ত মিশ্র হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, উচ্চ শব্দ পাখিদের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তিনি বলেন, মুরগির জীবন চলে ‘সার্কাডিয়ান’ ছন্দে।

অর্থাৎ তাদের জীবন নিয়ন্ত্রিত হয় দিনের আলো ও রাতের আঁধারের চক্রকে কেন্দ্র করে। ফলে উচ্চ শব্দের গানে হঠাৎ উত্তেজনা বা চাপ তৈরি হয়ে তাদের জৈবিক ঘড়িকে ব্যাহত করতে পারে।

তবে পরে দুই পক্ষ এই ঘটনায় একটি সমঝোতায় পৌঁছাতে পেরেছে। সেখানকার পুলিশ কর্মকর্তা ধ্রুপদী দাস বলেন, পুলিশের উদ্যোগে দুই পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছাতে পেরেছে। পারিদা থানা থেকে তাঁর অভিযোগ তুলে নিয়েছেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়