সাদেক আলী: [২] কিশোরগঞ্জ উপজেলার শতাধিক কৃষক বলেছেন, নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ক্ষেত রক্ষা পেয়েছে পাতা মোড়ানো এবং শীষ কাটা ও লেদা পোকার আক্রমণ থেকে। বাসস
[৩] পুটিমারী ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামে কয়েকজন কৃষককে দেখা গেলো, পরিবারের সদস্যদের নিয়ে জৈব বালাইনাশক তৈরী করছেন। মেহগনি ফল থেকে খোসা ছড়িয়ে ছাল-বাকল ও গাছের পাতাসহ একত্রে চুর্ণ করছিলেন তারা।
[৪] বালাইনাশকটি উদ্ভাবক উপজেলা কৃষি স¤প্রসারণ কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায়। তিনি বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পর এখন নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। রাসায়নিকের ব্যবহার কমাতে হবে।
[৫] জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মেহগনির বালাইনাশক পরীক্ষামূলক ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব