শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ০৩ নভেম্বর, ২০২১, ০৩:৩৯ দুপুর
আপডেট : ০৩ নভেম্বর, ২০২১, ০৩:৩৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নড়াইলে হত্যা মামলায় ছেলের মৃত্যুদণ্ড, মায়ের যাবজ্জীবন

ডেস্ক নিউজ: জেলায় হালিমা বেগম নামে এক নারীকে হত্যার দায়ে ছেলের ফাঁসির আদেশ ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং মাসহ অপর প্রতিবেশীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নড়াইল জেলা ও দায়রা জজ মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ দণ্ডাদেশ প্রদান করেন। রায় ঘোষণাকালে আসামি মোমেনা বেগম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকির দুজন পলাতক আছেন। দেশ রুপান্তর অনলাইন

ফাঁসির আদেশপ্রাপ্ত আসামি হলেন- নড়াইল শহরের ভওয়াখালী গ্রামের সলেমান সরদারের ছেলে সেলিম সরদার (২৮) এবং যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মা মোমেনা বেগম (৫৫) ও প্রতিবেশী মো. কবির খানের ছেলে সাজ্জাদ খান (২৫)।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৭ মে আসামি সেলিম সরদার ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজারের টাকা ছিনতাই করেন। ঘটনাটি প্রতিবেশী হালিমা বেগম দেখে স্থানীয় লোকজনকে জানান।

ওই দিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে সেলিমের মা আসামি মোমেনা বেগম ভুক্তভোগী হালিমাকে তাদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসেন। কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে সেলিম সরদার কোদাল দিয়ে হালিমাকে মাথায় আঘাত করেন।

এ সময় সেলিমের মা মোমেনা বেগম এবং অপর আসামি সাজ্জাদ খান হালিমাকে কিল, লাথিসহ মারধর করে। আহত হালিমা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের স্বামী শুকুর আলী সরদার বাদী হয়ে ৩ জনকে আসামি করে নড়াইল সদর থানায় মামলা করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নড়াইল সদর থানার ওসি (তদন্ত) দেলোয়ার হোসেন তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিচারক সাক্ষীদের সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় এ রায় ঘোষণা করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়