শিমুল মাহমুদ: [২] জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম বলেছেন, ধর্ষণের সালিসি সমাধান মোটেই বৈধ নয়। এটি একটি ক্রিমিনাল ওফেন্স। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় শাস্তির ভয়ে কাজীরা বাল্যবিয়ে পড়ায় না, সেখানে বিয়ে পড়ায় নোটারি পাবলিক যেটি প্রতিরোধ অত্যন্ত জরুরি।
[৩] বিচারকরা যদি মনে করেন তাহলে বিশেষ প্রেক্ষাপটে ১৮ বছরের নিচের কন্যাশিশুকে বাবা-মার সম্মতিতে বিয়ে দেওয়া যেতে পারে। বার্তা২৪
[৪] শনিবার এফডিসিতে ‘করোনায় বাল্যবিবাহ বৃদ্ধির কারণ’ নিয়ে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির যৌথ আয়োজনে এক ছায়া সংসদে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
[৫] নাছিমা বেগম বলেন, ছেলে ও মেয়ের সম্পর্কের মাধ্যমে কোন মেয়ে গর্ভবতী হলে তাদের বিয়ের ব্যাপারটি ভিন্ন বিবেচনায় দেখা যেতে পারে।
[৬] অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। তিনি বলেন, বাল্যবিবাহ শুধু বন্ধ করলেই হবে না, বাল্যবিবাহ ঠেকানো মেয়েটি পরবর্তীতে কেমন আছে? বিয়েটি কেন হচ্ছিলো? মেয়েটির অভিভাবকের আর্থিক অবস্থা কেমন? সেকি তার লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারছে? অন্যদিকে যে মেয়েটির বাল্যবিয়ে হয়ে গিয়েছে, সেই মেয়েটি কেমন আছে? তার শারিরিক মানসিক স্বাস্থের অবস্থা কি রকম। এসব বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে বাল্যবিবাহের শিকার সেই মেয়েগুলোর সুরক্ষায় কাজ করতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :