জাকারিয়া জোসেফ: [২] সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে নানার বাড়ি বেড়াতে এসে কালনী নদীতে গোসলে নেমে সুমাইয়া আক্তার (৯) নামের এক নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
[৩] শুক্রবার (৮ অক্টোবর) সকালের দিকে ডুবে যাওয়া স্থানেই তার মরদেহ ভেসে উঠে। পরে এলাকাবাসী তার মরদেহ উদ্ধার করে। মৃত উদ্ধার হওয়া শিশু সুমাইয়া সিলেট সদর উপজেলার টুকের বাজার এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেনের মেয়ে।
[৪] এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে সুমাইয়া নানার বাড়ির পাশে কালনী নদীতে গোসল করতে যান। তার সঙ্গে ছোট-ছোট মেয়েরা গোসলে যান। তবে ডুব দিয়ে আর ওপরে ওঠেননি সুমাইয়া। পরে অন্যরা তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাননি।
[৫] সংবাদ পেয়ে সুনামগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধারের দীর্ঘ চেষ্টা চালায়। তবে নদীর গভীরতা বেশি ও রাত হয়ে যাওয়ায় শিশুটিকে উদ্ধার করতে তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান।
[৬] জানা গেছে, গত বুধবার শিশুটি তার চাচা-চাচির সঙ্গে উপজেলার টুক দিরাই গ্রামের তার নানার বাড়িতে বেড়াতে আসে। বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটি নানার বাড়ির পাশে কালনী নদীতে ছোট- ছোট মেয়ের সাথে গোসল করতে যায়। তবে ডুব দিয়ে আর ওপরে ওঠেননি সুমাইয়া। স্থানীয়রা তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাননি। পরে স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন।
[৭] করিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম শিশু সুমাইয়ার ভাসমান মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আপনার মতামত লিখুন :