শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ০২ অক্টোবর, ২০২১, ০২:২২ রাত
আপডেট : ০২ অক্টোবর, ২০২১, ০২:২২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কবির উদ্দিন সরকার: সতীদাহ : যেসব তথ্য আমি জানতাম না

কবির উদ্দিন সরকার: মুহম্মদ বিন তুঘলক প্রথম শাসক যিনি সতীদাহ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। যে মহিলা সতী হতে চায় তাকে তার জন্য সরকারি অনুমতি সংগ্রহ করতে হবে, এমন আইন প্রণয়ন করেন তিনি। এর সাহায্যে জোর করে ও তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো মহিলাকে সতীর নামে আগুনে পুড়িয়ে মারার ব্যাপারটিকে রোধ করার চেষ্টা করা হয়। আকবর সতীদাহ প্রথা সম্পূর্ণ রোধ না করলেও তার কোতোয়ালদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যে কোনো মহিলাকে নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেন সতী না করা হয়। আকবর নিজে জয়মাল নামের একজন মহিলাকে সতীদাহ থেকে বাঁচিয়েছিলেন এবং তার পুত্রকে কারাদ দিয়েছিলেন।

কারণ সে তার মাকে জোর করে ‘সতী’ করতে চেয়েছিলো। গভর্নর ও প্রাদেশিক শাসনকর্তাদের প্রতি আকবরের নির্দেশ ছিলো সতী হওয়ার আগে তারা যেন সরকারি অনুমতি চায়। গভর্নর প্রথমে তাকে সতী না হওয়ার জন্য বোঝাতেন। পরিবার সেই মহিলাকে ত্যাগ করলে তার জন্য সরকার থেকে মাসোহারার ব্যবস্থা করা হতো। এছাড়াও কোনো মহিলার ছোট বাচ্চা থাকলে তাকে সহমরণের অনুমতি দেওয়া হতো না। জাহাঙ্গীর এবং শাহজাহান তাদের রাজত্বকালে আকবরের আইনই বহাল রেখেছিলেন। আওরঙ্গজেব হচ্ছেন প্রথম সম্রাট যিনি তার সাম্রাজ্যে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন ১৬৬৪ সালে। সূত্র: হিন্দু মৌলবাদ। ভবানীপ্রসাদ সাহু। দীপ প্রকাশন। কলকাতা। প্রণোদন: জাকির তালুকদার। ফেসবুক থেকে 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়