জেরিন আহমেদ: [২] বৃহস্পতিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটির প্রধান লায়লা ফেরদৌস হিমেল গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন শিগগিরই প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেয়া হবে।
[৩] উদ্ধার হওয়া সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, কাঁচি হাতে ফারহানা ইয়াসমীন পরীক্ষা কক্ষের বারান্দায় অপেক্ষা করছেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মাথার কাটা চুল ঝেড়ে ফেলতেও দেখা যায়। সবশেষে দেখা যায় একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী শিক্ষার্থীদের কাটা চুল পরিষ্কার করছেন।
[৪] শিক্ষকের নির্দেশে চুল কাটার কাচি সরবরাহ করার কথাও নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস সহকারি ও কম্পিউটার অপারেটর।
[৫] এদিকে অভিযুক্ত শিক্ষক ফারহানা ইয়াসমিনকে বহিষ্কারের দাবীতে দ্বিতীয় দিনের মতো চলা আমরণ অনশন চালিয়ে যাওয়া শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
[৬] শিক্ষার্থীরা জানান তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
[৭] গত ২৬শে সেপ্টেম্বর ফাইনাল পরীক্ষার দিন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাংলাদেশ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন বাতেন ১৪ শিক্ষার্থীর মাথার চুল কেটে দেন। শিক্ষার্থীদের একজন আত্মহত্যার চেষ্টা করলে ক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। যদিও ফারহানা এই অভিযোগ শুরু থেকেই অস্বীকার করছেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :