শাহীন খন্দকার: [২] বুধবার কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম এ কথা বলেন। অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম আরো বলেন, টিকার এসএমএস পেতে সমস্যা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেন্দ্রে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি নিবন্ধন হয়েছে।
[৩] এছাড়াও যে সব টিকাদান কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হচ্ছে সেসব কেন্দ্রের ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি নিবন্ধন করা হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করছে, কিন্তু বাস্তবতা হলো একটি কেন্দ্রে একদিনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টিকা দেওয়া যায়। বর্তমানের চেয়ে বেশি টিকা দিতে গেলে হয়তো আমাদের অনেক কিছু আপোস করতে হবে। আর সেখানে স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি আছে, তবে সেসব সমস্যা সমাধান করার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করি, সহসা আমরা আশার বাণী শোনাতে পারবো।
[৪] দেশের টিকা প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়ে তিনি বলেন, সিনোফার্মের সঙ্গে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের যে চুক্তি হয়েছিল বাংলাদেশে টিকা প্রক্রিয়াজাত হবে সেই কাজ চলছে। তারা তিন মাসের মতো সময় চেয়েছিলেন। পুরো কাজ গুছিয়ে আনতে সময় লাগবে। আমরা আশা করছি, তাদের কাছ থেকে ইতিবাচক তথ্য পাব।
[৫] গত ৩০ দিনে সংক্রমণের হার নিম্নমুখী। এই ধারা অব্যাহত থাকলে স্বস্তিতে থাকা যাবে জানিয়ে অধ্যাপক নাজমুল ইসলাম বলেন, গত চার দিনে শনাক্তের হার ১০ শতাংশের নিচে আছে। সংক্রমণের হার আরও কমে গেলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়া আরও সহজ হবে।
আপনার মতামত লিখুন :