মাসুদ আলম : [২] মঙ্গলবার সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার অতিরিক্ত আইজিপি মাহবুবুর রহমান বলেন, পরীমণি, হেলেনা জাহাঙ্গীর, জিসান, নজরুল ইসলাম রাজ মিশু হাসানদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ১৫টি মামলা তদন্ত করছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি। প্রতিটি মামলার মোটিভ, গতি-প্রকৃতি আলাদা। মামলার প্রাথমিক পর্যায়ের কাজ সাক্ষী-আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা, আলামত সংগ্রহ ও তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করা। তবে মাদক মামলার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফরেনসিক ও ক্যামিকেল পরীক্ষার প্রয়োজন ছিল। সেগুলো করতে দিয়েছি। আসামি ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ আমাদের প্রায় শেষ পর্যায়ে।
[৩] তিনি বলেন, ফরেনসিক প্রতিবেদন পেলেই এই ১৫ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা শুরু করতে পারব। আমরা আশা করছি আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে পুলিশি প্রতিবেদন দাখিল করা শুরু হবে।
[৪] জব্দ মাদকের উৎস সম্পর্ক কি জেনেছে সিআইডি? জানতে চাইলে মাহবুবুর রহমান বলেন, অনেকেই অনেক রকম তথ্য দিয়েছেন। কেউ বলেছেন বিদেশ থেকে নিয়ে এসেছেন, কেউ বলেছেন বিমানবন্দর থেকে কিনেছেন, কেউ নানা উপায়ে সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু যেখান থেকেই সংগ্রহ করা হোক না কেনো, এসব মাদক সংগ্রহে রাখা বা মজুদ রাখা আইনত অপরাধ। মাদক মামলার আলামত তো পজেশনেই পাওয়া গেছে। সেগুলো আদৌ মাদক কি না তা জানতে ক্যামিকেল ও ফরেনসিক পরীক্ষা করা হচ্ছে।