শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২১, ০৫:১০ বিকাল
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০২১, ০৫:১১ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে নারী পুলিশ ইন্সপেক্টরের মামলা

আব্দুল্লাহ মামুন: [২] পুলিশ ব্যুরো অব ইনভস্টিগেশনে (পিবিআই) কর্মরত এএসপি মোকতার হোসেনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে করেছেন পুলিশের এক পরিদর্শক। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সাত নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ওই পুলিশ সদস্য আদালতে হাজির হয়ে বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

[৩] ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা জানিয়েছেন, মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মামলার বাদী এবং অভিযুক্ত দুই জনেই সুদানে জাতিসংঘ শান্তি মিশনের কর্মরত ছিলেন। অভিযুক্ত পুলিশ সুপার ওই শান্তি মিশনে পুলিশের কন্টিনজেন্টের কমান্ডার ছিলেন। সেখানে অবস্থানকালীন এই ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। বিবিসি বাংলা

[৪] মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালে বাদী ও আসামি দুইজনই সুদানে কর্মরত ছিলেন। সেখানে তাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০১৯ সালের ২০ ডিসেম্বর দুপুরে আসামি বাদীর বাসায় গিয়ে বাদীর ব্যবহৃত গাড়ির চাবি চান। বাদী চাবি ইউনিফর্মের পকেট থেকে আনতে গেলে আসামি পেছন থেকে জাপ্টে ধরে ধর্ষণ করেন।

[৫] এরপর এ ঘটনা কাউকে না জানাতে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি হুমকি-ধামকি দেখান। আসামি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন। বাদী বিষয়টি পুলিশ ডিপার্টমেন্টে অভিযোগ করেন। সে অভিযোগটি চলমান রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়