মহসীন কবির: [২] কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে রপ্তানিমুখী সব শিল্প-কারখানা খুলেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা। শিল্প শ্রমিকদের কর্মস্থলে ফিরতে রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণপরিবহণ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার। রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঢাকায় ফিরেছেন ও সকালে কাজে যোগ দিয়েছেন। পোশাক কারখানার মালিকরা বলেছেন, ৭০ ভাগ শ্রমিক কারখানায় যোগ দিয়েছেন এখনো ৩০ ভাগ যোগ দেওয়ার বাকি আছে। ৭১ ও ডিবিসি টিভি
[৩] গার্মেন্টস মালিকদের এ ব্যাপারে একটি চিঠি দিয়েছে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন- বিজিএমইএ। চিঠিতে বলা হয়েছে, কারখানা খোলা এবং ছুটির সময়ে গেট বা কারখানার ভিতরে শ্রমিকদের ভিড় এড়ানোর জন্য সময় নির্ধারণ করার ওপর জোর দেওয়া। শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের পথের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পুরুষ ও নারী শ্রমিকদের জন্য আলাদা লাইন করতে হবে। কর্মঘণ্টা বিভিন্ন শিফটে নির্ধারণ করতে হবে।
[৪] একই সাথে কাজের স্থানগুলোতে ভিড় এড়িয়ে চলতে শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে হবে। করোনা সংক্রমণের উপসর্গ সম্পর্কে শ্রমিক-কর্মচারীদের অবহিত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মহামারি করোনাভাইরাসের কারনে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য ১৫টি শর্ত মানতে হবে কারখানা মালিকদের।