আব্দুল্লাহ মামুন: [২] বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রকল্পের যেসব এলাকায় তুলনামূলক কম লোক দিয়ে কাজ করা যায়, কেবল সেখানেই কাজ চলছে। মানা হচ্ছে কঠোর স্বাস্থ্যবিধিও। তবে এমন অবস্থা বেশিদিন চললে, নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে বাধা হতে পারে বলে মনে করেন প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সময়টিভি।
[৩] প্রকল্প এলাকায় এসে দেখা গেছে। আগের চেয়ে কিছুটা হলেও পরিবর্তন এসেছে কাজের ধরনে। বিশেষ করে মানা হচ্ছে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ বলছে, অবস্থা বুঝেই এখন নেওয়া হচ্ছে ব্যবস্থা। নতুন কর্মপরিকল্পনায় তুলনামূলক কম লোকসমাগমে কাজ হয় প্রকল্পের এমন কাজগুলোই এগিয়ে নিচ্ছেন তারা।
[৪] ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এন ছিদ্দিক বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে এমআরটি লাইন-৬ এ কাজ বন্ধ হয়নি। বা অন্যান্য যে এমআরটি লাইন সেগুলোতে বন্ধ হয়নি। এজন্য যেখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করা সম্ভব সেখানে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এরইমধ্যে ঢাকার বাইরে অনেকেই আটকে আছেন কঠোর বিধিনিষেধে। এতে কিছুটা হলেও গতি কমছে কাজের। আগের ছক থেকে সরে আসায়, মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ বলছে, আরও কিছুদিন এমন অবস্থা চলতে থাকলে হয়তো আবারও তার মাশুল গুনতে হতে পারে।
[৫] এম এন ছিদ্দিক বলেন, এখন আমরা যে অবস্থার মধ্যে আছি এভাবে চলতে থাকলে লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে পড়ব না। কিন্তু এ পরিস্থিতি যদি অনেক লম্বা হয় তাহলে হয়তো মাশুল গুনতে হতে পারে।
আপনার মতামত লিখুন :