নাঈমুল ইসলাম খান: [২] চলমান কঠোর বিধিনিষেধ ৫ আগস্ট শেষ হবে। তারপর কী ?
[৩] আমাদের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এই বিধিনিষেধ কঠোরভাবেই আরো ১ সপ্তাহ, অর্থাৎ টানা ৩ সপ্তাহ কার্যকর রাখার পক্ষে। এর ফলে সংক্রমণ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাবে বলে তারা আশাবাদী।
[৪] আপনার কাছে বিশেষ অনুরোধ, টানা ৩ সপ্তাহ কঠোরতম বিধিনিষেধ চলার পরেও, ৪র্থ সপ্তাহে হঠাৎ করে সর্ম্পূণ বিধিনিষেধ একই সাথে প্রত্যাহার না করাই সঠিক হবে।
[৫] ৪র্থ, ৫ম এবং ৬ষ্ঠ সপ্তাহে পরিস্থিতির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচার বিশ্লেষণ সাপেক্ষে ধাপে ধাপে কিছু কিছু করে নিষেধাজ্ঞাগুলো প্রত্যাহার করলে ভালো হবে।
[৬] যখন বিশেষ বিধিনিষেধগুলো প্রত্যাহার করা হবে। তারপরও মাস্ক ব্যবহারে কড়াকড়ি এবং যে কোনো পাবলিক স্পেসে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠোরভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করতে হবে।
[৭] একই সাথে পারিবারিক, সামাজিক ও প্রতিষ্ঠানিক সকল সম্মিলনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরো অন্তত ২ মাস বহাল রাখতে হবে।
[৮] বিভিন্ন পর্যায়ের বিধিনিষেধের এই সময়কালে মানুষকে ব্যাপক উদ্বুদ্ধকরণ প্রচারণার মাধ্যমে এ সমস্ত বিষয়ে সজাগ ও সচেতন রাখতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে সক্রিয় রাখতে হবে।
[৯] বাংলাদেশ এখন করোনা টিকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ২ মাসের অনিশ্চয়তা কাটিয়ে বিভিন্ন সূত্র থেকে পর্যাপ্ত টিকা নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে।
[১০] মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনি ইতিমধ্যে গ্রাম পর্যন্ত সারাদেশে ব্যাপকভাবে টিকা কার্যক্রম ছড়িয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং তদানুসারে আমরা দেখছি কাজ চলছে।
[১১] আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা। অনুলেখক: শ্রাবণী কবির
আপনার মতামত লিখুন :