রাকিবুল আবির: [২] শুক্রবার (০৯ জুলাই) বাইডেন প্রশাসন চীনের জিংজিয়ানে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও উচ্চ প্রযুক্তির ওপর নজরদারীর জন্য ১০টিরও বেশি জিংজিয়ান কোম্পানিকে কালো তালিকার অন্তর্ভুক্ত করেছে। রয়টার্স
[৩] এছাড়াও চীনের পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে শ্রমিকদের দিয়ে জোর করে কাজ করানোর অভিযোগের ভিত্তিতে আরো ৫টি কোম্পানিকে কলো তালিকার অন্তর্ভুক্ত করবে বাইডেন প্রশাসন। আলজাজিরা
[৪] সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের সূত্রমতে, চীনের মানোবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বাইডেন প্রশাসন।
[৫] তবে চীন জিংজিয়ানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ও জোরপূর্বক শ্রম আদায়ের অভিযোগটি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে। চীন বলে আসছে, বিচ্ছিন্নতাবাদী ও ধর্মীয় উগ্রবাদীদের শায়েস্তা করা ও উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায় নিয়ে মিথ্যাচার করার বিরুদ্ধে চীন কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। এ বিষয়ে তাৎক্ষনিক কোনো জবাব দেয়নি যুক্তরাষ্ট্রে নিয়োজিত চীনের দূতাবাস।সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল