কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে সেনাসমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভূমিকা নিয়ে আলাপে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, তখন আমি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলাম।
[৩] শেখ হাসিনার মুক্তি আন্দোলন যখনই শুরু করেছিলাম এবং মিটিং করতাম, সংস্কারপন্থীরাও একই সময়ে মিটিং আহ্বান করে বাধাগ্রস্ত করত। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রে সংস্কারপন্থীরা অনেক বেড়ে গিয়েছিল।
[৪] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসময় কারাগারের অসুস্থ হয়ে পড়েন। বিদেশে চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে দাবি ওঠে। ক্রমাগত চাপ, আপসহীন মনোভাব ও অনড় দাবির মুখে তৎকালীন সরকার মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
[৫] জেল থেকে চিকিৎসার জন্য ছাড়া পেয়ে তিনি বোস্টনে গিয়েছিলেন। আমরা তখন বলেছিলাম, আপনি অবশ্যই দেশে ফিরবেন। সব বাধা উপেক্ষা করে দেশে ফিরেছিলেন।