রাশিদুল ইসলাম : [২] হামাসের রকেট হামলার মুখে যুদ্ধবিরতির জন্য ওই দুটি দেশের কাছে যুদ্ধবিরতিন জন্যে ধর্ণা দিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলি পত্রিকা ইয়েদিয়োথ অহরোনথ এ খবর দিয়েছে। পত্রিকাটির সঙ্গে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হয়। পারসটুডে
[৩] পত্রিকাটি বলেছে, ১১ দিনের যুদ্ধে হামাসের রকেট হামলার মুখে নিরুপায় হয়ে ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতা কামনা করলেও যুদ্ধের বিষয়ে যা ধারণা করা হয় এক্ষেত্রে বাস্তবতা ছিল তার বিপরীতে। অর্থাৎ ইসরায়েল এই যুদ্ধ করার জন্য এবং যুদ্ধবিরোধী অর্জনের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছে।
[৪] পত্রিকাটির তথ্য অনুসারে, ইসরায়েল জো বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির জন্য বারবার যোগাযোগ করে যাতে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর এবং আরো কয়েকটি দেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করে। কিন্তু বাইডেন প্রশাসন এ ব্যাপারে তেমন একটা আগ্রহ দেখায় নি। ফলে মিসরকে ইসরায়েল বার্তা পাঠায় এবং মার্কিন অনুমোদন নিয়ে মিশর যেন হস্তক্ষেপ করে।
[৫] হামাসের গাজা উপত্যকার প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে আরেকটি যুদ্ধ হলে মধ্যপ্রাচ্যের অবয়ব পাল্টে যাবে। তিনি বলেন, সম্প্রতি যুদ্ধের মাধ্যমে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, আল-আকসা মসজিদের একটি শক্তিশালী প্রতিরক্ষা বাহিনী রয়েছে এবং পবিত্র এই মসজিদ রক্ষা করা হচ্ছে কৌশলগত লক্ষ্য।
আপনার মতামত লিখুন :