আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় এক যুগের মধ্যে মে মাসে মাস হিসেবে সর্বোচ্চ বেড়েছে খাদ্যের দাম। প্রতি মাসে খাদ্য মূল্যসূচক হালনাগাদ করে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা। দেখা গেছে, ১২ মাস ধরেই বাড়ছে বিশ্বের খাদ্যের দাম। করোনা মহামারির কারণে সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বিবিসি
[৩] সারা বিশ্বের শস্য, তেলবীজ, দুগ্ধজাত পণ্য, মাংস ও চিনির দরের ওপর ভিত্তি করে খাদ্য মূল্যসূচক তৈরি করে এফএও। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের পর খাদ্য মূল্যসূচক এতটা কখনোই বাড়েনি। শস্য, তেলবীজ, দুগ্ধজাত পণ্য, মাংস ও চিনি এই পাঁচটি পণ্যেরই দাম বেড়েছে। করোনার কারণে কিছু দেশে নতুন করে চাহিদা বেড়েছে, অন্যদিকে সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। চ
[৪] লাচলের ওপর বিধিনিষেধের কারণে বাজার ও সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় স্থানীয়ভাবে সংকট তৈরি হয়েছে এবং দাম বেড়ে গেছে। অর্থনীতিবিদেরা আগেই মূল্যস্ফীতি বিষয়ে সতর্ক করেছিলেন। বেশির ভাগ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রা ২ শতাংশ থেকে আড়াই শতাংশের মধ্যে রেখেছে। অবশ্য এই বছর বিশ্বব্যাপী শস্য উৎপাদন রেকর্ড করবে, যা দামের ঊর্ধ্বমুখী চাপে ভারসাম্য আনবে।
আপনার মতামত লিখুন :