শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল ◈ রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসি, আটক করে ‘চাঁদা দাবি’ ছাত্রদল নেতার, সিসিটিভির ফুটেজ ফাঁস ◈ আর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটলে সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চ: হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের ◈ ধামরাইয়ে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গৃহবধুকে ধর্ষণ, আসামী গ্রেফতার ◈ গাজীপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা স্বপন

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১৩ দুপুর
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের এক হাসপাতালে ডাক্তার-নার্স মারামারি, ভিডিও ভাইরাল

ডেস্ক নিউজ: [২] দেশটির উত্তর প্রদেশে রামপুর জেলা সদর হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ওয়ার্ড রোগীতে পূর্ণ। বেশ কিছু মানুষ দায়িত্বরত ডাক্তারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। অকস্মাৎ সেখানে হাজির হন একজন নার্স। তিনি ওই চিকিৎসককে একটি মৃত্যু সনদ ইস্যু করার অনুরোধ করেন। এরপরে যা ঘটে, তাতে বিস্মিত হয়ে যান উপস্থিত লোকজন। ডাক্তার ও ওই নার্সের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ডাক্তারের মুখে থাপড় বসিয়ে দেন ওই নার্স।

ডাক্তারও পাল্টা থাপড় মারেন। এই দৃশ্য ততক্ষণে ক্যামেরায় ধারণ করা হয়ে গেছে। ব্যাস, তা চলে যায় অনলাইনে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায় তা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে বলা হয়, ঘটনা সোমবারের। এদিন এক পরিবারের এক করোনা রোগী মারা যান। তার পরিবার হাসপাতাল প্রশাসন থেকে একটি মৃত্যু সনদ পেতে চেষ্টা করেন।

তাদের সহায়তায় এগিয়ে যান ওই নার্স। তিনি চিকিৎসকের কাছে গিয়ে একটি মৃত্যু সনদ দাবি করেন। কিন্তু চিকিৎসক তাকে অনুরোধ করেন, মৃত্যু সনদ নিতে হলে আগে লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে তা বাজে অবস্থা ধারণ করে। থাপড়- পাল্টা থাপড়ে পরিস্থিতি শেষ হয়।

রামপুর পুলিশ বলেছে, তারা এখনও এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পায়নি। অন্যদিকে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট রবীন্দ্র কুমার ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এ অবস্থায় লজ্জায় মুখ লাল হয়ে গেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। তারা বলেছে, অত্যধিক কাজের চাপে এমন ঘটনা ঘটেছে।

হাসপাতালের চিকিৎসক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত করায় রোগী বেড়েছে অস্বাভাবিক। শহরের ম্যাজিস্ট্রেট রামজি মিশ্র বলেছেন, এসব স্টাফ কাজের চাপে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি। তাই হয়তো একজন অন্যজনকে থাপড় মেরেছেন। সূত্র: নিউজ ১৮

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়