শিরোনাম
◈ এক বছরে প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি: নাহিদ ইসলাম ◈ কুমিল্লার হোমনায় মাজারে অগ্নিসংযোগ: অজ্ঞাত ২২শ জনের বিরুদ্ধে মামলা, এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি ◈ ৩৫ বছর পর চাকসু নির্বাচন: ২৩২ পদে লড়বেন ৯৩১ প্রার্থী ◈ মন্ত্রিত্বের প্রস্তাব ফিরিয়ে নেপালের চিকিৎসক বললেন ‘রোগীদের ছেড়ে যাব না’! ◈ ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন ◈ আইসিসি উ‌ত্তে‌জিত, পা‌কিস্তান ক্রিকেট দল কড়া শাস্তির মুখে পড়তে পা‌রে ◈ নি'ষিদ্ধ দলের লোককে বাসা ভাড়া না দিতে পুলিশের মাইকিং! (ভিডিও) ◈ নারীদের লেখা বই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম থেকে সরানোর নির্দেশ তালেবানের, যৌন হয়রানি নিয়েও পড়ানো নিষেধ ◈ ঢাকাসহ বি‌ভিন্ন জেলায় আওয়ামী লী‌গের কর্মকা‌ণ্ডে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগ বাড়াচ্ছে?  ◈ টেকনাফের পাহাড় থেকে নারী শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার!

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১৩ দুপুর
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের এক হাসপাতালে ডাক্তার-নার্স মারামারি, ভিডিও ভাইরাল

ডেস্ক নিউজ: [২] দেশটির উত্তর প্রদেশে রামপুর জেলা সদর হাসপাতালের ইমার্জেন্সি ওয়ার্ড রোগীতে পূর্ণ। বেশ কিছু মানুষ দায়িত্বরত ডাক্তারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। অকস্মাৎ সেখানে হাজির হন একজন নার্স। তিনি ওই চিকিৎসককে একটি মৃত্যু সনদ ইস্যু করার অনুরোধ করেন। এরপরে যা ঘটে, তাতে বিস্মিত হয়ে যান উপস্থিত লোকজন। ডাক্তার ও ওই নার্সের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ডাক্তারের মুখে থাপড় বসিয়ে দেন ওই নার্স।

ডাক্তারও পাল্টা থাপড় মারেন। এই দৃশ্য ততক্ষণে ক্যামেরায় ধারণ করা হয়ে গেছে। ব্যাস, তা চলে যায় অনলাইনে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায় তা। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া। এতে বলা হয়, ঘটনা সোমবারের। এদিন এক পরিবারের এক করোনা রোগী মারা যান। তার পরিবার হাসপাতাল প্রশাসন থেকে একটি মৃত্যু সনদ পেতে চেষ্টা করেন।

তাদের সহায়তায় এগিয়ে যান ওই নার্স। তিনি চিকিৎসকের কাছে গিয়ে একটি মৃত্যু সনদ দাবি করেন। কিন্তু চিকিৎসক তাকে অনুরোধ করেন, মৃত্যু সনদ নিতে হলে আগে লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে। এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে তা বাজে অবস্থা ধারণ করে। থাপড়- পাল্টা থাপড়ে পরিস্থিতি শেষ হয়।

রামপুর পুলিশ বলেছে, তারা এখনও এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পায়নি। অন্যদিকে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট রবীন্দ্র কুমার ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এ অবস্থায় লজ্জায় মুখ লাল হয়ে গেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। তারা বলেছে, অত্যধিক কাজের চাপে এমন ঘটনা ঘটেছে।

হাসপাতালের চিকিৎসক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত করায় রোগী বেড়েছে অস্বাভাবিক। শহরের ম্যাজিস্ট্রেট রামজি মিশ্র বলেছেন, এসব স্টাফ কাজের চাপে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেননি। তাই হয়তো একজন অন্যজনকে থাপড় মেরেছেন। সূত্র: নিউজ ১৮

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়