আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] দিলীপ ঘোষ বলেছেন, সমাজ বিরোধীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে ভোট করে। মমতা তাদের উত্তেজিত করেছেন। তারা সেন্ট্রাল ফোর্সের ওপর হামলা করেছে। পরে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। আমার মনে হয়, মমতার বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা হওয়া উচিত। নির্বাচনী প্রচার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দি করে রাখা দরকার। আনন্দবাজার
[৩] এই ঘটনায় ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে দায়ী করে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন মমতা। পাশাপাশি এর তদন্তভার তুলে দিয়েছেন সিআইডি’র হাতে। মমতার দাবি, ঘটনার জন্য দায়ী অমিত শাহ। উনিই ষড়যন্ত্রকারী। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দায়ী নয়। তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে চলে।
[৪] কোচবিহারের শীতলকুচি আসনের জোড়পাটকি ভোটকেন্দ্রের ১২৬ নং বুথের বাইরে শনিবার গুলিবর্ষণ করে ভারতের কেন্দ্রীয় বাহিনী। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় চারজন। নিহতরা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী।
[৫] এ ঘটনায় রাতেই নির্বাচন কমিশন এক নির্দেশনা জারি করে জানিয়েছে, কোচবিহারের ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হওয়ার পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা জেলার ভৌগলিক সীমানার মধ্যে কোনো জাতীয় বা আঞ্চলিক বা অন্য কোনো দলের রাজনীতিককে ঢুকতে দেওয়া হবে না। একইসঙ্গে পঞ্চম দফায় ভোটগ্রহণের ৭২ ঘণ্টা আগে সকল প্রচার-প্রচারণা শেষ করতে হবে।