রবিউল আলম: বরফিকুল ইসলাম মাদানী- রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীকে মানেন না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাহাজ্জুতের নামাজ পড়েন, কোরআন তেলওয়াত করেন। রফিকুল ইসলাম বললেন, আগে আল্লাহকে মানতে হবে। রফিক কি আল্লাহর একমাত্র প্রতিনিধি? আজহারিসহ অনেকেই বলেছেন, বাশের চাইতে কঞ্চি বড়। বয়স একটা বিষয় আলেমের জন্য, বয়ানের জন্য, অভিজ্ঞতা জন্য।
রফিকুলের কথা শুনলে মনে হয়- এই পৃথিবীর সব জান্তা একমাত্র তিনি। ওয়াজের নামে মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা আর শেখ হাসিনা সম্পর্কে বিদ্বেষ ছাড়া রফিকুল ইসলাম কি আর কিছুই শিখেননি। বড় বড় আলেমগণ পাশে বসে রফিকুলকে দিয়ে মজা নিতো। ধ্বংসের উসকানি দিতো। এই পৃথিবীর কোনো আইন সংবিধান রাষ্ট্র তার কাছে কিছুই মনে হতো না। একজন শিশু মনে করে প্রশাসনও কিছু বলতো না। ভদ্রতাকে দুর্বলতা মনে করেছেন রফিকুল। বাশ না দিলে ফাঁস হবে না জঙ্গিবাদের অর্থ কোথা থেকে আসে। কোথায় রাখা হয়েছে।
আমি কখনো এতো কষ্ট পাইনি, রফিকুল ইসলাম মাদানী যে কষ্ট আমাকে দিয়েছেন। মাদানীরা যে ভাষা বোঝেন, সেই ভাষায় বুঝাইয়া না দিলে, বোঝাতে অনেক কষ্ট হবে এই দেশের বাঙালিকে। লেখক : মহাসচিব, বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি