তাপসী রাবেয়া: [২] বাংলাদেশ হাই- টেক পার্ক অথরিটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর হোসনে আর বেগম বলেছেন, দেশে অন্যান্য বিনিয়োগের মাত্রা অতিকম করবে হাই-টেক পার্কের বিনিয়োগ। দেশী বিদেশী উদোক্তাদের নতুন সৃষ্টি দেশকে নিয়ে যাবে উন্নত দেশের তালিকায়।
[৩] বলেন, বিনিয়োগ অবকাঠামো সৃষ্টি, মানব সম্পদ উন্নয়নেও কাজ করছে কর্তৃপক্ষ। দেশে এখন ৩৯টি হাই-টেক পার্ক স্থাপন করা হয়েছে। ৭টি পার্কে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
[৪] তিনি আরো বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ এসব হাই-টেক পার্ক ও সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক থেকে এক হাজার কোটি ডলারের সফটওয়্যার রফতানি করা যাবে।
[৫] গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ২৩২ একর জমির ওপর বঙ্গবন্ধু হাই- টেক সিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পিপিপি মডেলে বাস্তবায়নের জন্য ২৩২ একর জমিকে ৫টি বণ্টকে ভাগ করে উন্নয়নের লক্ষ্যে দুটি ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
[৬] বর্তমানে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ওরিক্স বায়োটেক নামের একটি প্রতিষ্ঠান বায়োটেকনোলজি নিয়ে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি এখানে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।
[৭] এ সেক্টরে বিনিয়োগ উৎসাহিত করার জন্য ১৩টি সফটওয়ারকে হাই-টেক পার্ক লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাই-টেক পার্কে ১২০ টি কোম্পানীকে জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগ প্রায় ১১৫০ মিলিয়ন ডলার। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু
আপনার মতামত লিখুন :