আব্দুল্লাহ যুবায়ের: [২] বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে চীনা সরকারের কাছে তথ্য শেয়ারের অভিযোগে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে অবনতি হওয়ায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। বিবিসি
[৩] অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইনিজ ইনভেস্টমেন্ট ইন অস্ট্রেলিয়া ডাটাবেজ (সিএইচআইআইএ) এর তথ্যমতে, বর্তমানে দেশটিতে প্রায় ৭৮০মিলিয়ন মার্কিন ডলার চীনা বিনিয়োগ রয়েছে। ২০১৯ সালে যা ছিলো ১ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
[৫] এক বিবৃতিতে ইস্ট অ্যাশিয়ান ব্যুরো অব ইকোনোমিক রিসার্চের পরিচালক ডক্টর শিরো আর্মস্ট্রং বলেন, জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী করোনার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিদেশি বিনিয়োগ ৪২ শতাংশ কমে গেছে। তবে অস্ট্রেলিয়ায় চীনের বিনিয়োগ হ্রাসের পরিমাণ বেশি। এজন্যই বিষয়টা আলোচিত হচ্ছে।
[৬] চীনা কোম্পানিগুলো অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রেই বিনিয়োগ করে থাকে। কিন্তু গত বছর কেবল রিয়েল স্টেট সেক্টরে ৩৫৭, খনি খাতে ৩২১ ও ম্যানুফেকচারিংয়ে ১১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ ছিলো দেশটির। ভোয়া নিউজ
[৭] অস্ট্রেলিয়ান ফরেন ইনভেস্টমেন্ট রিভিউ বোর্ড (এফআইআরবি) বলছে, আমাদেরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগের হার কত শতাংশ রয়েছে, তা আমরা সরকারকে জানাবো। তথ্য জানার পর, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মরিসন প্রশাসন। দ্য গার্ডিয়ান সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল