সমীরণ রায়: [২] গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী আরও বলেন, বাংলাদেশে যা কিছু অন্যায় হচ্ছে সব দায় প্রধানমন্ত্রীকে নিতে হবে। মুশতাক আহমেদকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ১০ মাস জেলে রেখেছেন। ছয় ছয় বার জামিনের জন্য আবেদন করলেও তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। মুশতাকের খুনের দায় এই সরকারকেই নিতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, এ সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করেছে সধারণ মানুষকে ভয় দেখানোর জন্য, ত্রাস সৃষ্টি করার জন্য এবং নিজেদের বাঁচাতে। এ আইন মানুষের টুঁটি চেপে ধরেছে। অবিলম্বে এ আইন বাতিল করতে হবে। রাষ্ট্র আর জনগণের নেই। রাষ্ট্রকে তারা খুনের রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
[৪] শুক্রবার লেখক ও কলামিস্ট মুশতাক আহমেদের হত্যার প্রতিবাদ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে শাহবাগে গায়েবানা জানাজার আগে তিনি এসব কথা বলেন।
[৫] এসময় আরও বক্তব্য রাখেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, গণসংহতি আন্দোলনের নেতা ফিরোজ আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, কবি ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ প্রমুখ।