শরীফ শাওন: [২] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) সদস্য ড. মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, দেশে শিল্প কারখানার সংখ্যা বাড়ছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোও আইটি নির্ভর হচ্ছে। প্রযুক্তি নির্ভর দক্ষ জনবলের চাহিদা বাড়ায় শিক্ষার্থীরা প্রকৌশল শিক্ষায় ধাবিত হচ্ছে।
[৩] তিনি বলেন, প্রকৌশল শিক্ষা থাকলে যে কোন চাকরিতেই আবেদনের সুযোগ থাকে। বিবিএ শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে চাকরির সুযোগ পান না। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয় নির্বাচনের সুযোগ না থাকলেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সুযোগ থাকায় শিক্ষার্থীরা তা গ্রহণ করছে।
[৪] শিক্ষাবিদ আ ফ ম ইউসুফ হায়দার বলেন, বিগত প্রায় ১০ বছর থেকে দেশে চাকরির ক্ষেত্র সংকুচিত হচ্ছে। বিবিএ ডিগ্রি অর্জনে প্রায় ১০ লাখ টাকা খরচ হলেও ২০ হাজার টাকা বেতনের চাকরি পেতে হিমশিম খেতে হয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে করপোরেট চাকরিতে এসকল শিক্ষার্থীরা মধ্যম থেকে নিচু পর্যায়ের চাকরি পেয়ে থাকেন।
[৫] ইউসুফ হায়দার বলেন, এসকল প্রতিষ্ঠানে উচ্চ থেকে উচ্চতর পর্যায়ে কাজ করেন বিদেশী প্রায় কয়েক লাখ লোক। তাদের কারণেই দেশের যুবকরা চাকরির সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে।
[৬] তিনি বলেন, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সাইন্সে এখনো কাজের কিছু ক্ষেত্র আছে। কম্পিউটার সাইন্স জানা থাকলে নিজ উদ্যোগে আয়ের একটা ব্যবস্থা করা যায়। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু