শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৮:২৭ সকাল
আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৮:২৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] প্রকৃতির বিরুদ্ধে ‘অপরিণামদর্শী ও আত্মঘাতী’ যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে মানুষ, সতর্ক করলেন জাতিসংঘ প্রধান

লিহান লিমা: [২] জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস আশঙ্কা, ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন,‘মানবসভ্যতা প্রকৃতির বিরুদ্ধে ‘সুবুদ্ধিহীন এবং আত্মঘাতী’ যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে যা মানুষেরই চরম দুর্ভোগের কারণে হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থনৈতিক ক্ষতি ডেকে আনাসহ পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্বকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। দ্য গার্ডিয়ান

[৩]‘পৃথিবী তিন জরুরী অবস্থার সম্মুখীন’ এ বিষয়ক জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদন প্রকাশের সময় গুতেরেস এই মন্তব্য করেন। এই তিন জরুরী অবস্থা হলো-জলবায়ু পরিবর্তন, বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতির ধ্বংস এবং বায়ু দুষণ যা কিনা প্রতি বছর লাখ লাখ অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী।

[৪] গুতেরেস বলেন, প্রকৃতির সঙ্গে শান্তি স্থাপন আগামী দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এটিই মানবসভ্যতার জন্য সমৃদ্ধশালী ও স্থিতিশীল ভবিষ্যত নিশ্চিত করার একমাত্র উপায়।

[৫]জাতিসংঘের প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে কিভাবে বিশ্বের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বৈজ্ঞানিক উপায় অবলম্বন করা যায় তা দেখা দেখানো হয়। এতে বলা হয়, সমাজ এবং অর্থনীতিতে অবশ্যই নীতিগত পরিবর্তন আনতে হবে, প্রকৃতির সত্যিকারের মর্যাদা জিডিপিতে অর্ন্তভূক্ত করতে হবে। কার্বন নিঃসরণকে অবশ্যই করের আওতাভূক্ত করতে হবে ও জীবাশ্ম জ্বালানিতে লক্ষ কোটি ডলারের ভর্তুকি এবং বিপর্যয়কারী কৃষি ব্যবস্থাকে সবুজ শক্তি ও পরিবেশ বান্ধব খাদ্য উৎপাদনে রুপান্তর করতে হবে। প্রতিবেদনে পদ্ধডুসু পরিবর্তন এবং ধনী দেশগুলোকে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে জোর দিয়ে বলা হয়, মাংসের মজুদ কমানো ও পানি এবং জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস অত্যন্ত প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়