ইমরুল শাহেদ: [২] এই বিচারের কারণে বাইডেন কখনই ট্রাম্প নাম জপ বন্ধ করতে পারবেন না।
[৩] যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিশংসনকে ঘিরে হোয়াইট হাউজে সপ্তাহজুড়ে যে দোলাচল চলছিলো তা দ্বিতীয় বারের মতো ট্রাম্প অভিশংসন থেকে রেহাই পাওয়ায় জো বাইডেন প্রশাসন নব অধ্যায়ের সূচনা করেছে। কারণ সব রকম ঝুলে থাকার বিষয়টা কেটে গেছে। পলিটিকো
[৩] কিন্তু পূর্বসূরীর চাইতেও দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলেও বাইডেন সেটা করতে পারছেন না।
[৪] পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণকারীদের অন্তত তিন জন মনে করেন, ‘বাইডেন এবং তার আশপাশের লোকেরা মনে করেন ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা হিসেবে ট্রাম্প ব্যর্থ হয়েছেন। হোয়াইট হাউসের এজেন্ডা হিসেবে দুই প্রেসিডেন্টের নীতি দুই রকমের। সেজন্য সব কাজ সহজভাবে করা যাচ্ছে না।’
[৫] জো বাইডেন এবং তার অনুসারীরা ২০০৯ সাল থেকেই শিক্ষা পেয়েছেন। তখন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন জো বাইডেন। তারা মনে করেন জোর করে কোনো নীতি কার্যকর করা যাবে না। তাহলে তারা রিপাবলিকানদের সমালোচনার মুখে পড়বেন। বিশেষ করে সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ছেড়ে কথা বলবেন না। এ ধরনের সমালোচনা ডেমোক্রেটদের মধ্যবর্তী নির্বাচনের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলবে, যা ২০১০ সালে ঘটেছিল। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
[৬] বাইডেনের দীর্ঘদিনের একজন উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে, আপনি সাবেক ও তার নীতির বিরোধিতা করছেন। তবে মার্কিন জনগণ ট্রাম্পের বিপরীতে বাইডেনকেই বেছে নিয়েছেন।’
আপনার মতামত লিখুন :