সনত চক্রবর্ত্তী :[২] সচেতন মানুষ তৃষ্ণা নিবারণের জন্য বেছে নিচ্ছেন ডাবের পানি। তৃষ্ণা পিপাসুদের মতে, পৃথিবীতে যত পানীয় পাওয়া যায় তার মধ্যে ডাবের পানিই সবচেয়ে নিরাপদ। তাই অনেক ক্ষেত্রে কোমল পানীয়র বদলেও তারা বেছে নেন ডাবের পানি।
[৩]ডাব বিক্রেতা গ্রামে গ্রেমে ঘুরে ঘুরে নারকেল গাছ মালিকের কাছ থেকে ডাব ক্রয় করেন,কখনো গাছ থেকে নিজেরা আবার কখনো বা শ্রমিক দিয়ে ডাব পাড়ানো হয় , এর পর ভ্যানে করে বাজারে এনে বিক্রি পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ার সাথে কিছু মানুষ জড়িত। বর্তমানে অনেকেই এখন বেছে নিচ্ছেন ডাব বিক্রির পেশা। ডাবের উপর নির্ভর করে সংসার চলছে অনেকেরই। বোয়ালমারী পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় কিছু দূর পরপরই চোখে পড়ে ভ্যানে করে ডাব বিক্রির দৃশ্য।
[৪]আবার কোথায়ও ভাসমান ডাবের দোকানে দেখা গেছে, ক্রেতার ডাব পছন্দ এবং দরদাম ঠিক হলে বিক্রেতা দা দিয়ে একপাশে কেটে ফুটো করে দেন। এরপর ছোট পাইপ দিয়ে ক্রেতা পানি পান করেন। কারো পছন্দ কচি ডাব, কেউ চান ভেতরে হালকা একটু শাঁস। কিছু ক্রেতা ডাবের পানি পান করা হলে ভেতরের শাঁস খাওয়ার আগ্রহ দেখান। তার কাছ থেকে ডাবের খোল হাতে নিয়ে তা দা দিয়ে কেটে দুই ভাগ করে দেন বিক্রেতা। সম্পাদনা: অনন্যা আফরিন
আপনার মতামত লিখুন :