শিরোনাম
◈ চালক-যাত্রীদের অনুরোধেও সড়ক ছাড়েননি ছাত্র-জনতা ◈ আজ সন্ধ্যায় দেশে পৌঁছাবে ওসমান হাদির মরদেহ, শনিবার জানাজা ◈ তারেক রহমানের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে যে দুই ইস্যু ◈ যেভাবে বিপ্লবী হয়ে উঠেছিলেন শরিফ ওসমান হাদি ◈ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বিক্ষুব্ধ জনতার আগুন-ভাঙচুর (ভিডিও) ◈ শাহবাগে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে যোগ দিলেন নাহিদ-আসিফ (ভিডিও) ◈ হাদির মৃত্যু: চট্টগ্রামে নওফেলের বাড়িতে আগুন-ভাঙচুর ◈ কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার অফিসে হামলা-ভাঙচুর (ভিডিও) ◈ দেশে ফিরলে তারেক রহমানকে এসএসএফের নিরাপত্তা দেবে সরকার ◈ ‘ভাইয়া আমার বাচ্চাটারে একটু দেইখেন’—বলে কেঁদেছিলেন হাদি (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৩:০৭ রাত
আপডেট : ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৩:০৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সমুদ্রের ৬০ ফুট গভীরে মালাবদল!

ডেস্ক রিপোর্ট: বর কন্যার পরনে বিয়ের পোশাক-সাজসজ্জা। মুখে মাস্ক, পিঠে অক্সিজেন সিলিন্ডার। হাতে ছিল ফুলের মালা। তারপর ঝাঁপ সমুদ্রে। সমুদ্রের ৬০ ফুট গভীরে গিয়ে বর-কন্যা করলেন মালাবদল। এরকম অভিনব পদ্ধতিতে সোমবার বিয়ে করেছেন ভারতের চেন্নাইয়ের এক প্রকৌশলী দম্পতি। পুরোহিতের ঠিক করা সময়ের ভেতরেই তারা সমুদ্রের ৬০ ফুট গভীরে গিয়ে মালাবদল করেছেন। অভিনব এই বিয়ের মালবদলের ছবি এখন নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। মানবজমিন

জানাগেছে, অভিনব কায়দায় বিয়ের পরিকল্পনাটা পাত্রপক্ষ আগে থেকেই করে রেখেছিলেন। যদিও উদ্ভট এমন পরিকল্পনার কথা শুনে ভয় পেয়ে যান খোদ কনে। কারণ কনে সাঁতার জানেন না। পরে সবাই মিলে কনেকে রাজি করিয়ে সাঁতার শিখিয়ে নামান সমুদ্রে। এর আগেই বর পরেন ধুতি পাজ্ঞাবি আর কনে পরেন শাড়ি। তারপর মাস্ক পরে, অক্সিজেনের সিলিন্ডার নিয়ে সমুদ্রে নামেন এই দম্পতি। তাদের এরকম শখের বিয়েতে দুই পরিবারের সম্মতিও ছিল। পুরোহিতও ঠিকঠাক লঘ্ন নির্ধারণ করে রেখেছিলেন।

নব দম্পতি জানিয়েছেন, দেশের জলসম্পদকে পরিষ্কার রাখা ও প্লাস্টিক মুক্ত রাখার বার্তা দিতেই তার এমনটা করেছেন। নববধূ কোয়েম্বাটুরের এস স্বেতা বলেন, পাত্রপক্ষের এমন উদ্ভট পরিকল্পনা জেনে প্রথমটায় বেশ ভয়ই পেয়েছিলাম। এরপর অবশ্য আমাকে রাজি করিয়ে, সুইমিং পুলে রীতিমত সাঁতার শিখিয়েই আমাকে এই আসরে হাজির করানো হয়েছে। আমরা প্রায় ৪৫ মিনিট সময় পানির নিচে কাটিয়েছি। আমাদেরকে সেখানে ফুল দিয়ে বরণ করা হয়েছে।

বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজক প্রতিষ্ঠান টেম্পল এডভেঞ্চারের কর্মকর্তা এস বি অরবিন্দ বলেন, পুরো অনুষ্ঠানটি নির্ভর ছিল সমুদ্রের স্রোতের ওপর। আমি তাদের বলেছিলাম বিয়ের আমন্ত্রণপত্রে সময় ও তারিখ ফাঁকা রাখতে। বিয়ের দিন সকালে এটি পূরণ করা হয়েছে যখন আমরা নিশ্চিত হলাম সাগর শান্ত আছে এবং তা ডুব দেয়ার উপযোগী। ফেব্রুয়ারিতে চেন্নাইয়ে একটি এবং মার্চে পুডুচেরিতে অনুরুপ আয়োজন রয়েছে বলে জানান অরবিন্দ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়