দেবদুলাল মুন্না: [২] কোভিড-১৯ এর উপসর্গ দেয়া যাওয়ার পর এবং পজিটিভ শনাক্ত হওয়ার পর সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত আইসোলেশনে না থাকলে আক্রান্ত ব্যক্তির দ্বারা দ্রুতগতিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারার কারণে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যাতে কাজের জন্য বাইরে বেরুতে না হয়। এ ছয়টি দেশ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানী, সুইডেন, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া ও চেক প্রজাতন্ত্র। খবর বিবিসি ও পলিটিকো
[৩] যুক্তরাষ্ট্র গত বছর মার্চ থেকে কিছু চাকরিজীবী আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে থাকতে বাধ্য হলে বা সরকারের জারিকৃত লকডাউনের মধ্যে ১৪ দিন পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়। এ পরিকল্পনা আবারও নবায়নের কাজ করছেন জো বাইডেন।
[৪] জার্মানিতে আক্রান্ত যেসব রোগীকে ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত তাদের সম্পূর্ণ বেতন দেয়া হয় ক্ষতিপূরণ হিসেবে। তার নিয়োগকারীই তাকে এ অর্থ দেবেন, পরবর্তীতে সরকারের কাছ থেকে সমপরিমাণ অর্থ বুঝে নেবেন নিয়োগকারী।
[৫] সুইডেনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আইসোলেশনের সময় তাদের মূল বেতনের ৮০ শতাংশ ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়।
[৬] পর্তুগালে শুধু আক্রান্ত ব্যক্তিই নয়, যারা কোনো আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে এসেছেন এবং আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিরাও ১৪ দিন আইসোলেশনে থাকার জন্য তাদেরকে তাদের মূল বেতনের শতভাগ অর্থ দেয়া হয়।
[৭] স্লোভেনিয়ায় আক্রান্তের পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে তার মূল বেতনের ৮০ শতাংশ থেকে পুরো বেতনই ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেয়া হচ্ছে।
[৮] চেক রিপাবলিকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য দুটি উপায় আছে, হয় বাসা থেকে কাজ করা, অথবা ১০দিনের জন্য ছুটি নিয়ে ৬০ শতাংশ বেতন নেয়া।
আপনার মতামত লিখুন :