দেবদুলাল মুন্না:[২] গত শনিবার নিউইয়র্ক টাইমস এ তথ্য জানায়। ভারপ্রাপ্ত অ্যাটর্নি জেনারেলকে বরখাস্ত করে বিচার বিভাগের মাধ্যমে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ভোটের ফলাফল পাল্টে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছিলেন ট্রাম্প। জর্জিয়ার রিপাবলিকান গভর্নর ব্রায়ান ক্যাম্প এবং সেক্রেটারি অব স্টেট ব্র্যাড রাফেনস্পার্জার ট্রাম্পের প্রচণ্ড চাপে ছিলেন।
[৩] নির্বাচনের ফলাফল বদলে দিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের ওপর চাপ দিয়েছেন ট্রাম্প।
[৪] সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী ক্রিস্টোফার মিলার ভ্যানেটি ফেয়ারকে বলেন, গত নভেম্বর মাসে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি তিনটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। পেন্টাগন ও বিচার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, কোনো সামরিক ক্যু নয়। কোনো যুদ্ধে যাওয়া যাবে না এবং যুক্তরাষ্ট্রের রাজপথে কোনো সেনাবাহিনী থাকবে না। কিন্তু তাকেও চাপ দিচ্ছিলেন ট্রাম্প।
[৫] ক্রিস্টোফার মিলার বলেন, পরিস্থিতির ওপর বিচার বিভাগ ও প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে অব্যাহত নজর রাখা হচ্ছিল। সভার পর সভা চলছিল। ক্যাপিটল হিলের পরিস্থিতি নাজুক হওয়ার আগেই ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখা হয়েছিল।
[৬] ট্রাম্প এখন অবকাশ যাপনে আছেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিশংসন বিচার মার্কিন সিনেটে ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হবে। এ নিয়ে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। অভিশংসন বিচারে শাস্তি হলে ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।