ডেস্ক রিপোর্ট: কনকনে বাতাস ও ঘনকুয়াশায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত। সেই সঙ্গে বেড়েছে কুয়াশার দাপট। ছন্দপতন ঘটছে স্বাভাবিক জীবনে।
রংপুরসহ উত্তরের জনপদে হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় শীত বস্ত্রের অভাবে ছিন্নমূল মানুষের কষ্টটা একটু বেশিই।
এদিকে, শীতের সাথে পাল্লা দিয়ে হাসপাতালগুলোয় বেড়েছে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। এদের মধ্যে শিশুই বেশি। নওগাঁ সদর হাসপাতালে শুক্রবার রাত থেকে এখন পর্যন্ত ২৪ জন শিশু ডায়রিয়া, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালেও প্রতিদিনই অর্ধশত শিশু নানা রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন।
ওয়ার্ড শয্যার চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় কাঙ্খিত সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। ঠাণ্ডাজনিত রোগ থেকে শিশুদের বাঁচাতে অভিভাবকদের সচেতন হবার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
খুলনা শিশু হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ড. কামরুজ্জামান বলেন, 'শিশু বাচ্চাদেরকে কোনভাবেই ঠাণ্ডা লাগানো যাবে না। তাদেরকে ভালভাবে গরম কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। এবং দিনে রোদ পড়লে তারপর ঘর থেকে বের করতে বের করতে হবে।'
শনিবার (২৩ জানুয়ারি) দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনা ও রাজশাহীতে আট দশমিক এক ডিগ্রি সেলসিয়াস।সময়টিভি
আপনার মতামত লিখুন :