লিহান লিমা: [২] এই মুহুর্তের অপেক্ষায় ছিলাম, বললেন ইইউ প্রধান। [৩] ‘নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে’ বললেন মের্কেল।
[৪] ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ জানায়, অভিষেক উপলক্ষ্যে বাইডেনকে ব্যক্তিগত একটি চিঠি পাঠিয়েছেন রাণী এলিজাবেথ। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বাইডেন প্রেসিডেন্সিকে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য সম্পর্কের জন্য ‘বৃহত্তর মুহুর্ত’ বলে আখ্যা দেন। ডাউনিং স্ট্রিট থেকে অভিষেকের লাইভ অনুষ্ঠান দেখার সময় বরিস বলেন, ‘করোনা ভাইরাস মহামারী থেকে জলবায়ু পরিবর্তন, মার্কিন নেতৃত্ব গোটা বিশ্বের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ।’ আল জাজিরা/ ডেইলি মেইল/এপি
[৫] জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠানকে ‘গণতন্ত্রের উদযাপন’ মন্তব্য করে বলেন, আজ থেকে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে।
[৬] ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে বাইডেনের নির্বাহী আদেশকে স্বাগত জানান।
[৭] ইউরোপিয় ইউনিয়নের প্রধান উরসূলা ভন দের লিয়েন বলেন, ‘এই মুহুর্তের জন্য আমরা সবাই অপেক্ষা করেছি।’ ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মাইকেল বলেন, ‘গত চার বছর ট্রান্স-আটলান্টিক সম্পর্ক অনেক ভুগেছে। বিশ্ব আরো জটিল হয়েছে, স্থিতিশীলতা হ্রাস পেয়েছে ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে।’
[৮] ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস বলেন, বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ করবেন এবং ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতাসম্পন্ন একটি শক্তিশালী সমাজ নির্মাণ করবেন।
[৯] কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বাইডেনের অভিষেককে বৈচিত্র ও ঐক্যের মুহুর্ত বলে অভিহিত করেন।
[১০] নতুন মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হবে বলে আশা ব্যক্ত করেছে চীন ও রাশিয়া।
[১১]ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেন, ‘দানবের যুগের অবসান ঘটেছে। আমাদের প্রত্যাশা বাইডেন প্রশাসন আইন ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে।’
[১২] ট্রাম্পের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বাইডেন প্রশাসনেও ধারাবাহিকতার আশ্বাস ব্যক্ত করেন। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস আশা ব্যক্ত করে বলেন, বাইডেন প্রশাসন ফিলিস্তিনের জনগণের স্বাধীনতাকে সম্মান করবে।
আপনার মতামত লিখুন :