আশরাফুল নয়ন: [২] বিঘাপ্রতি খরচ ১৫ থেকে ১৮ হাজার, আড়াই মাসের মাথায় ফলন পাওয়া গেছে ৩৫ মণ।
[৩] শুরুতে প্রতিমণ ২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে, এখন ১৫০০ টাকা।
[৪] আলুর সবুজ পাতায় ছেয়ে আছে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ, দেখা গেলো সদর উপজেলার ছোট যমুনা নদীর চরে। এই আলু কার্তিক মাসে রোপণ করা হয়।
[৫] জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ ৮ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন। ২২ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে আবাদ করা হয়েছে, এর মধ্যে আগাম জাত ৯ হাজার ৬৫০ হেক্টর।
[৬] পাইকাররা জমিতে গিয়েই আলু কিনছেন। সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের কৃষক সাজেদুর রহমান জানালেন, এবার একবিঘা জমিতে আগাম জাতের আলু রোপণ করেছেন। লাভ পেয়েছেন খরচের অন্তত তিন গুণ।
[৭] কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. শামছুল ওয়াদুদ বলেন, গত বছরও আলুর দাম ভালো পেয়েছে কৃষক। তাই এবছর আরও বেশি পরিমাণ জমিতে আবাদ করেছে। সম্পাদনা: মুরাদ হাসান, সালেহ্ বিপ্লব