শিরোনাম
◈ কিশোরগঞ্জ সম্মেলনে যাওয়ার জন্য স্থগিতাদেশ উঠিয়ে দিন, না হলে ভিন্ন পথ নেবো, জানালেন ফজলুর রহমান ◈ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা ◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি

প্রকাশিত : ১৬ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৯ দুপুর
আপডেট : ১৬ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাহবুব মোর্শেদ : ধর্মের আওতার মধ্যে যা আছে তা অনুসমর্থন বা বাতিল করার কিছু নেই

মাহবুব মোর্শেদ : বিয়ে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। কিন্তু এুেক ঠিক ধর্মীয় মনে হয় না। কেননা সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জাঁকের ভেতর বিয়ের আচারগুলো পালিত হয়। যারা ধর্ম কম মানেন, এমনকি একেবারেই মানেন না তারাও এ আচার পালন করেন। বিয়ে পড়ানো নিয়ে ধর্মের বিধান আছে। কে বিয়ে পড়াতে পারবে কে পারবে না সেটা খুব স্পষ্ট। ধর্মের বিধি কালে একটা রীতি বা কাস্টমে পরিণত হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হলো, এই ধর্মীয় বিধি ও রীতিগুলোকে রাষ্ট্র ও আদালত কি বিচার করতে পারে? ধরা যাক আদালত বললো, মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে। তাতে কী ঘটবে কিংবা ধরা যাক বললো মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে না। তাতেই বা কী হবে। মূল বিষয় হলো, ধর্মীয় রীতি ও বিধি আদালতের বিচার্য না হওয়াই ভালো। যারা ধর্মের আওতার বাইরে গিয়ে বিয়ে করতে চায় তাদের ব্যবস্থা আইন প্রণেতারা করতে পারেন। কিন্তু ধর্মের আওতার মধ্যে যা আছে তা অনুসমর্থন বা বাতিল করার কিছু নেই। মূল ব্যাপার হলো, ধর্মকে ডিল না করাই যৌক্তিক। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়