শিরোনাম
◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক

প্রকাশিত : ১৬ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৯ দুপুর
আপডেট : ১৬ জানুয়ারী, ২০২১, ১০:৩৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাহবুব মোর্শেদ : ধর্মের আওতার মধ্যে যা আছে তা অনুসমর্থন বা বাতিল করার কিছু নেই

মাহবুব মোর্শেদ : বিয়ে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। কিন্তু এুেক ঠিক ধর্মীয় মনে হয় না। কেননা সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জাঁকের ভেতর বিয়ের আচারগুলো পালিত হয়। যারা ধর্ম কম মানেন, এমনকি একেবারেই মানেন না তারাও এ আচার পালন করেন। বিয়ে পড়ানো নিয়ে ধর্মের বিধান আছে। কে বিয়ে পড়াতে পারবে কে পারবে না সেটা খুব স্পষ্ট। ধর্মের বিধি কালে একটা রীতি বা কাস্টমে পরিণত হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হলো, এই ধর্মীয় বিধি ও রীতিগুলোকে রাষ্ট্র ও আদালত কি বিচার করতে পারে? ধরা যাক আদালত বললো, মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে। তাতে কী ঘটবে কিংবা ধরা যাক বললো মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে না। তাতেই বা কী হবে। মূল বিষয় হলো, ধর্মীয় রীতি ও বিধি আদালতের বিচার্য না হওয়াই ভালো। যারা ধর্মের আওতার বাইরে গিয়ে বিয়ে করতে চায় তাদের ব্যবস্থা আইন প্রণেতারা করতে পারেন। কিন্তু ধর্মের আওতার মধ্যে যা আছে তা অনুসমর্থন বা বাতিল করার কিছু নেই। মূল ব্যাপার হলো, ধর্মকে ডিল না করাই যৌক্তিক। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়