মাহবুব মোর্শেদ : বিয়ে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। কিন্তু এুেক ঠিক ধর্মীয় মনে হয় না। কেননা সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জাঁকের ভেতর বিয়ের আচারগুলো পালিত হয়। যারা ধর্ম কম মানেন, এমনকি একেবারেই মানেন না তারাও এ আচার পালন করেন। বিয়ে পড়ানো নিয়ে ধর্মের বিধান আছে। কে বিয়ে পড়াতে পারবে কে পারবে না সেটা খুব স্পষ্ট। ধর্মের বিধি কালে একটা রীতি বা কাস্টমে পরিণত হয়েছে।
এখন প্রশ্ন হলো, এই ধর্মীয় বিধি ও রীতিগুলোকে রাষ্ট্র ও আদালত কি বিচার করতে পারে? ধরা যাক আদালত বললো, মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে। তাতে কী ঘটবে কিংবা ধরা যাক বললো মেয়েরা বিয়ে পড়াতে পারবে না। তাতেই বা কী হবে। মূল বিষয় হলো, ধর্মীয় রীতি ও বিধি আদালতের বিচার্য না হওয়াই ভালো। যারা ধর্মের আওতার বাইরে গিয়ে বিয়ে করতে চায় তাদের ব্যবস্থা আইন প্রণেতারা করতে পারেন। কিন্তু ধর্মের আওতার মধ্যে যা আছে তা অনুসমর্থন বা বাতিল করার কিছু নেই। মূল ব্যাপার হলো, ধর্মকে ডিল না করাই যৌক্তিক। ফেসবুক থেকে