কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] শনিবার টেলি কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিক্যাব) এর আহ্বায়ক মো. মুর্শিদুল হক বলেন, এতে অবৈধভাবে আমদানি, চুরি ও নকল নিম্ন মানের মোবাইল ফোন প্রতিরোধ সম্ভব হবে এবং গ্রাহকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে ও মোবাইল ফোনের হিসাবও রাখা যাবে।
[৩] বাজারে প্রতিবছর ২৫-৩০ ভাগ মোবাইল ফোন আসে অবৈধভাবে পথে। সরকার বছরে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারায়।
[৪] নিবন্ধন পদ্ধতি চালু হলে রাজস্ব ফাঁকি ঠেকানো সম্ভব হবে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে টেলিযোগাযোগ খাতের গ্রাহক উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের বড় একটি অংশ গ্রামীণ ও স্বল্পশিক্ষিত। তাই নিবন্ধন পদ্ধতিকে যথাযথভাবে সহজ ভাষায় তুলে ধরতে হবে।
[৫] পুরোনো মোবাইল ফোন পুনরায় বিক্রি ও বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া মোবাইল ফোন নিবন্ধনের বিষয়ে সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি জরুরি।
[৬] বর্তমানে গ্রাহকদের হাতে থাকা সচল অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধ না করার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আপত্তি তুলে মুর্শিদুল হক বলেন, গ্রাহকদের একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে পারে বিটিআরসি।