কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] নেগোসিয়েশন কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার বিষয়ে আগ্রহী দেশটি [৩] বিশেষ ইকোনমিক জোন স্থাপনের অনুরোধ।
[৪] মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. গোলাম সারওয়ার মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী মোহাম্মদ আজমিন আলী সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনিও আগ্রহ প্রকাশ করেন।
[৫] বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে দেশটির মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে এক উদীয়মান অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে।
[৬] দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে বিশ্বস্ত সহযোগী উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী।
[৭] বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. গোলাম সারওয়ার মালয়েশিয়ার মন্ত্রীকে জানান, বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাক, সিরামিকস, ফুটওয়্যার, ফার্মাসিউটিক্যালসের সুখ্যাতি বিশ্বজুড়ে। পণ্যমূল্য ও গুণগত মান বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে তারা পণ্য আমদানি করতে পারে।
[৮] তিনি অবৈধ বাংলাদেশি শ্রমিকদের বৈধ হওয়ার সুযোগ সংক্রান্ত চলমান রিক্যালিব্রেশন প্রোগ্রাম, কোভিডের কারণে বাংলাদেশে আটকে পড়া শ্রমিকদের ফেরত আসা, বাণিজ্য ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে মালয়েশিয়ার অব্যাহত সমর্থন করেন।
[৯] মানব জমিনের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছর ধরে বাংলাদেশ এশিয়া, ইউরোপ ও ল্যাটিন অমেরিকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ সইয়ের আলোচনা করে চলেছে। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এখনো কোনো দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় মুক্ত বাণিজ্যের চুক্তি সই সম্ভব হয়নি।