শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ, প্রতিদ্বন্দ্বী ফিলিস্তিন ◈ ডাকসুতে শিবিরের জয়—প্রচারণা, কৌশল নাকি জনপ্রিয়তা? ◈ জুলাই সনদ না মানলে প্রার্থিতা বাতিল- প্রস্তাব জামায়াতের ◈ ভয়াবহ সমুদ্রযাত্রা: ইতালির লাম্পেদুসায় পৌঁছেছে বাংলাদেশিসহ ৫০০ অভিবাসনপ্রত্যাশী ◈ কাতারে ইসরায়েলি হামলা: পরাশক্তির মিত্র হয়েও বন্ধুহীন দোহা? ◈ মুক্তিযুদ্ধ অস্বীকার করা মানে বাংলাদেশকেই অস্বীকার করা : জামায়াত নেতা আযাদ ◈ মা-বাবার কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ফরিদা পারভীন ◈ রিজার্ভ বেড়ে ৩০. ৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ◈ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ সনাতন ধর্মাবলম্বী যোগ দিলেন জামায়াতে ◈ কাঠগড়ায় যে কারনে ছাগলকাণ্ডের মতিউরকে ধমক দিলেন তাঁর স্ত্রীর

প্রকাশিত : ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৯:৩১ সকাল
আপডেট : ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৯:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীদের একজন তনিমা, বাড়ি নরসিংদী

ডেস্ক রিপোর্ট : সম্প্রতি সায়েন্স নিউজ নামের একটি গণমাধ্যমের বিচারে বাছাই করা সেরা ১০ বিজ্ঞানীর তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে সেরা দশ জনের মধ্যে একজন রয়েছেন বাঙালি। বাংলাদেশি তরুণী তনিমা তাসনিম অনন্যা। তনিমা তাসনিমের কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে গবেষণার জন্য তাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। সময় টিভি

সায়েন্স নিউজের ওয়েবসাইটে গত ৩০ সেপ্টেম্বর এ–সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

এ নিয়ে ষষ্ঠবারের মতো এমন বিজ্ঞানীর তালিকা প্রকাশ করল সায়েন্স নিউজ। ‘এসএন টেন: সায়েন্টিস্ট টু ওয়াচ’ নামের এই তালিকায় শুরুতেই স্থান পেয়েছেন তনিমা তাসনিম। কৃষ্ণগহ্বরের নিখুঁত ছবি তৈরি করেছেন তিনি। গবেষণার এ কাজকেই বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছে সায়েন্স নিউজ। একে ‘অসাধারণ গবেষণা’ বলে অভিহিত করা হয়েছে।

সায়েন্স নিউজ ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি একটি স্বাধীন ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বিজ্ঞান, ওষুধ ও প্রযুক্তির হালনাগাদ তথ্য সরবরাহ করাই এর প্রধান লক্ষ্য। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠান ছয় বছর আগ থেকে তরুণ ও ক্যারিয়ারের মাঝামাঝি থাকা বিজ্ঞানীদের একটি শীর্ষ তালিকা প্রস্তুত করে আসছে। এই তালিকায় ৪০ বছর বা তার কম বয়সী বিজ্ঞানীরা স্থান পেয়ে থাকেন। এবার সেই তালিকাতেই বাংলাদেশি তনিমা তাসনিম জায়গা করে নিলেন।

সায়েন্স নিউজের ওয়েবসাইটে লেখা আছে, তনিমা তাসনিম একজন মহাকাশবিজ্ঞানী। বর্তমানে ডার্টমাউথ কলেজের সঙ্গে তিনি যুক্ত আছেন। একসময় ঢাকার বাসিন্দা তনিমা কৃষ্ণগহ্বরের পূর্ণাঙ্গ চিত্র এঁকেছেন। তাতে তিনি দেখিয়েছেন, কীভাবে কৃষ্ণগহ্বরগুলো বেড়ে ওঠে এবং পরিবেশে কী প্রভাব রাখে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে তিনি এ কাজ করেছেন।

সায়েন্স নিউজের ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, পাঁচ বছর বয়সে ঢাকায় থাকার সময় থেকেই তনিমা তাসনিমের মধ্যে মহাকাশের স্বপ্ন বুনে দেন তাঁর মা। তিনি মেয়েকে তখন শোনাতেন মঙ্গলে অভিযানে যাওয়া পাথফাইন্ডার মহাকাশযানের গল্প। সেই থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে তনিমার। তিনি জানান, ওই সময় থেকেই মহাকাশবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করার স্বপ্ন দেখতেন।

তনিমা তাসনিম এর আগে নাসা ও সার্নে ইন্টার্নশিপ করেছেন। এ ছাড়া কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়েও কিছুদিন পড়াশোনা করেছেন তিনি। ২০১৯ সালে পিএইচডি সম্পন্ন করেন তনিমা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়