শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:৩২ দুপুর
আপডেট : ২২ নভেম্বর, ২০২০, ১০:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কামাল আহমেদ: টিভিতে যারা দলান্ধ কথাবার্তা বলেন, তাদের উচিত ভন্ডামি ছেড়ে দলীয় পরিচয় ঘোষণা করা

কামাল আহমেদ : একাধিক সাংবাদিক যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেয়েছেন। রাজনীতিতে তাদের সরাসরি অংশগ্রহণ একটা ভালো অগ্রগতি। তবে এখন অন্যদের কাজ হবে তাদের লেখা কিংবা বক্তব্য প্রচারের সময়ে দুটো পরিচয় পরিষ্কার করে তুলে ধরা।

সাংবাদিকরা রাজনীতি করতে পারবেন না, তা তো হয় না। এটা প্রত্যেকের মৌলিক অধিকার। তবে তখন আর তিনি নিরপেক্ষ নন এবং তার খবর পরিবেশন ও বিশ্লেষণে পক্ষপাত প্রত্যাশিত। তাই পাঠক-দর্শকদের তা জানানো সম্পাদকীয় দায়িত্ব।

অন্য দেশেও সাংবাদিকরা দু-চারজন রাজনীতি করেন না, তা নয়। ভারতে এমজে আকবর একসময় কংগ্রেস করতেন, এখন বিজেপি। স্বপন দাস গুপ্ত আগাগোড়া বিজেপি। তারা দলের পদাধিকারী।

ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের অর্ধেক পরিচয় সাংবাদিক। আমার তো মনে হয়, টিভিতে যারা দলান্ধ কথাবার্তা বলেন, তাদেরও উচিত ভন্ডামি ছেড়ে দলীয় পরিচয় ঘোষণা করা। (আমাদের নির্মল সেন, আনোয়ার জাহিদ, সিরাজুল হোসেন খান, শফিকুল আজিজ মুকুল এবং ফকির আব্দুর রাজ্জাকের নাম এক্ষেত্রে স্মরণ করা যায়। মুকুল ভাই এবং ফকির রাজ্জাক ভাই যুবলীগেই বড় নেতা ছিলেন।)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়