শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২০ নভেম্বর, ২০২০, ০৫:০৩ সকাল
আপডেট : ২০ নভেম্বর, ২০২০, ০৫:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কভিডের মৃত্যু স্থান সংকটে ফেলেছে দিল্লির বৃহত্তম কবরস্থানকে

ডেস্ক রিপোর্ট: দিল্লিতে নভেল করোনাভাইরাসে ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর কারণে রাজধানীর বৃহত্তম কবরস্থানটি শিগগিরই দাফনের জায়গা শূন্য হবে। ৪৫ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত দ্য জাদিদ কাবরিস্তান আহলে ইসলাম কবরস্থানটিতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে মারা যাওয়া ৭০০ জনেরও বেশি মরদেহ দাফন করা হয়েছে।

কবরস্থানটির তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ শামীম জানান, তাদের কাছে আর মাত্র ৬০টি মরদেহ দাফনের জায়গা রয়েছে।

গতকালও দিল্লিতে ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে প্রতিদিনের গড় মৃত্যু ১০৩ জন। নভেম্বর মাসেই এখন পর্যন্ত রাজধানীতে হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসটিতে এখন পর্যন্ত দিল্লিতে প্রায় আট হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

মোহাম্মদ শামীম বলেন, এভাবেই যদি মৃত্যু বাড়তে থাকে, তবে শিগগিরই আমরা জায়গা স্বল্পতার মুখোমুখি হব। গত সপ্তাহে দিনে দু-তিনটি করে মরদেহ পেয়েছি। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনটি করে মরদেহ পেতে থাকলে শিগগিরই আমাদের জায়গা শূন্য হয়ে যাবে।

দিল্লি মাইনরিটি কমিশনের ২০১৭ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, জাদিদ কাবরিস্তান আহলে ইসলাম রাজধানীর বৃহত্তম কবরস্থান। এটা ছাড়াও শহরে আরো তিনটি কবরস্থান রয়েছে, যেখানে কভিডে মৃত্যু হওয়াদের দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

শামীম বলেন, ৪৫ একরের মধ্যে কভিড মরদেহ দাফনের জন্য ১ দশমিক ৬ একর জায়গা দেয়া হয়েছিল। এরপর কভিড মরদেহ দাফনের জন্য আরো তিনবার জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং এখন জায়গাটি শেষ হতে চলেছে। আর অন্য কবরস্থানগুলো আমাদের আকারের অর্ধেকের সমানও নয়। এজন্য বেশির ভাগ মরদেহ এখানেই আসে। আবারো জমি বরাদ্দের জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়