শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ২০ নভেম্বর, ২০২০, ০৫:০৩ সকাল
আপডেট : ২০ নভেম্বর, ২০২০, ০৫:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কভিডের মৃত্যু স্থান সংকটে ফেলেছে দিল্লির বৃহত্তম কবরস্থানকে

ডেস্ক রিপোর্ট: দিল্লিতে নভেল করোনাভাইরাসে ক্রমবর্ধমান মৃত্যুর কারণে রাজধানীর বৃহত্তম কবরস্থানটি শিগগিরই দাফনের জায়গা শূন্য হবে। ৪৫ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত দ্য জাদিদ কাবরিস্তান আহলে ইসলাম কবরস্থানটিতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে মারা যাওয়া ৭০০ জনেরও বেশি মরদেহ দাফন করা হয়েছে।

কবরস্থানটির তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ শামীম জানান, তাদের কাছে আর মাত্র ৬০টি মরদেহ দাফনের জায়গা রয়েছে।

গতকালও দিল্লিতে ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত এক সপ্তাহে প্রতিদিনের গড় মৃত্যু ১০৩ জন। নভেম্বর মাসেই এখন পর্যন্ত রাজধানীতে হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসটিতে এখন পর্যন্ত দিল্লিতে প্রায় আট হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

মোহাম্মদ শামীম বলেন, এভাবেই যদি মৃত্যু বাড়তে থাকে, তবে শিগগিরই আমরা জায়গা স্বল্পতার মুখোমুখি হব। গত সপ্তাহে দিনে দু-তিনটি করে মরদেহ পেয়েছি। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনটি করে মরদেহ পেতে থাকলে শিগগিরই আমাদের জায়গা শূন্য হয়ে যাবে।

দিল্লি মাইনরিটি কমিশনের ২০১৭ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, জাদিদ কাবরিস্তান আহলে ইসলাম রাজধানীর বৃহত্তম কবরস্থান। এটা ছাড়াও শহরে আরো তিনটি কবরস্থান রয়েছে, যেখানে কভিডে মৃত্যু হওয়াদের দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

শামীম বলেন, ৪৫ একরের মধ্যে কভিড মরদেহ দাফনের জন্য ১ দশমিক ৬ একর জায়গা দেয়া হয়েছিল। এরপর কভিড মরদেহ দাফনের জন্য আরো তিনবার জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং এখন জায়গাটি শেষ হতে চলেছে। আর অন্য কবরস্থানগুলো আমাদের আকারের অর্ধেকের সমানও নয়। এজন্য বেশির ভাগ মরদেহ এখানেই আসে। আবারো জমি বরাদ্দের জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়