সিরাজুল ইসলাম: [২] যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ বিষয়ক সংস্থা সিডিসি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে অন্য ব্যক্তির সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গার্ডিয়ান
[৩] সিডিসির সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ক্যাটলিন কোসাবুম বলেছেন, সম্ভবত ‘বডি ফ্লুইড’-এর মাধ্যমে ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। এছাড়াও, বিশ্বাস করা হয় যে ভাইরাসটি ইঁদুর থেকে সৃষ্টি হয়েই মানুষের মধ্যে ছড়ায়। এরপরে এটা মানুষের থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে পেটব্যথা, বমি, চোখব্যথা, ত্বকজ্বালা, চুলকানি, ঘা হবে। সঙ্গে থাকে হেমারেজিক জ্বর। রক্ত, প্রস্রাব, বীর্য, লালার মতো শারীরিক তরলের মাধ্যমে এই ভাইরাস অন্য মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
[৪] ২০০৪ সালে ভলিবিয়ার রাজধানী লা পাজের পূর্বাঞ্চলের চাপার এলাকায় এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। এলাকার নামানুসারেই এটির নাম চাপার। এলাকাটি লা পাজ থেকে ৩৭০ মাইল দূরে। গত বছর এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়।
[৫] লাইভ সাইন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সময় লা পাজায় এই ভাইরাসে পাঁচজন আক্রান্ত হন। মারা যান তিনজন। আক্রান্তদের মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মী ছিলেন ৩ জন। মারা গেছেন দুইজন।