মোস্তাফিজার বাবলু: [২] বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাকে পুলিশ লাইন্স থেকে গ্রেপ্তার করে নগরীর পিবিআই কার্যালয়ে নেয়া হয়। দুইদিন তাকে মহানগর পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছিলো।
[৩] রংপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর আলমের কাছে দেয়া বর্ণনায় ঘটনার রায়হানুল ইসলামের সম্পৃক্ততার কথা জানান নির্যাতনের শিকার ওই স্কুলছাত্রী।
[৪] জেলা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার এবিএম জাকির হোসেন বলেন, মেয়েটির সঙ্গে রায়হানুলের প্রেমের সম্পর্ক ছিলো। দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার আগের দিন ২৩ অক্টোবর ওই এএসআই তার পূর্বপরিচিত এজাহারভুক্ত আসামি মেঘলার বাড়িতে নিয়ে মেয়েটির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন।
[৫] স্কুলছাত্রী রায়হানুলের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরলে তার মা বকাবকি করেন। এতে মেয়েটি অভিমান করে ওইদিন রাতে রায়হানুলের পরিচিত সেই ভাড়াটিয়া বাড়িতে আশ্রয় নেয়। ভাড়াটিয়া মেঘলা ও সুরভীর সহায়তায় পরের দিন অচেনা দুই পুরুষ মেয়েটিকে ধর্ষণ করে।
[৬] গ্রেপ্তার অপর দুই আসামি আবুল কালাম আজাদ ও বাবুল হোসেন ধর্ষণের অপরাধ আদালতে স্বীকার করেছে।
[৭] ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার মেঘলা ও সুরভীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে মঙ্গলবার। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব