সমীরণ রায়: [২] ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, একদিন সময় আসবে তারাও বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করবে। বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করা-তাদের ব্যর্থতা। তারা ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে। স্কুলের দপ্তরিকে স্কুলের হেডমাস্টার বানানোর চেষ্টা করছে। স্কুল ছুটি হবে কখন সেটা ঠিক করবেন হেডমাস্টার।
[৩] আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ধর্ষণসহ নানা ধরনের অনাচার বন্ধ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দ্রুত সময়ের মধ্যে আইন সংশোধন করা হয়েছে। পার্লামেন্ট অধিবেশনের জন্য অপেক্ষা না করে, রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশের মাধ্যমে সেই আইন কার্যকর করা হয়েছে। অনাচার যাতে বন্ধ হয় সেজন্য সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন সংশোধন করা হয়েছে।
[৪] হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি মৃত্যুদণ্ডের বিধান নিয়ে সমালোচনা করছে। তারা যখন ক্ষমতায় ছিল কীভাবে নারী ধর্ষণ হয়েছে আপনারা জানেন। ৬ বছরের শিশু থেকে ৬০ বছরের বৃদ্ধা এবং অন্তঃসত্ত্বা নারীও ধর্ষিত হয়েছিল। তারা দলগতভাবে এই অনাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিল। বিধায়, আইন সংশোধনের বিষয়ে সমালোচনা করছে কিনা সেটাই হচ্ছে জনগণের প্রশ্ন। তারা চায় না দেশ থেকে অনাচার দূর হোক।
[৫] বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব